নামজারি খতিয়ান চেক করার নিয়ম -ওয়ারিশ সম্পত্তি বন্টন

নামজারি খতিয়ান ডাউনলোডনামজারি খতিয়ান চেক করার নিয়ম বিষয়টি আমরা এখন আলোচনা করব। এজন্য নামজারি খতিয়ান কিভাবে চেক করবেন বিষয়টি জানুন আমাদের এই আলোচনায়। ওয়ারিশ সম্পত্তি নামজারি করার নিয়ম বিষয়টি কিন্তু বেশ গুরুত্বপূর্ণ। চলুন তাহলে এ সকল বিষয় সহ বিস্তারিত জেনে আসা যাক নামজারি খতিয়ান চেক করার নিয়ম।
multiplebd-নামজারি-খতিয়ান-চেক-করার-নিয়ম
সম্পদ বন্টনের ক্ষেত্রে নাম জড়িত ক্ষতি গুরুত্বপূর্ণ। নামজারি খতিয়ান চেক করতে গেলে আপনাদেরকে কয়েকটি বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে অর্থাৎ এক্ষেত্রে আপনাকে আপনার নিজ এলাকা এবং বিভাগ সহ সঠিক মৌজা দিয়ে তথ্যগুলো সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।

ভূমিকা 

আমাদের বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের জমির খতিয়ান চেক করতে হয় এবং নামজারি জমি কি অবস্থায় আছে সে বিষয়গুলো জানার প্রয়োজন হয়। এজন্য আমাদের এই আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনি শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকেন তাহলে বিস্তারিতভাবে জেনে যাবেন কিভাবে আপনি নামজারি খতিয়ান চেক করবেন এবং এগুলো চেক করার জন্য কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হবে সহ একাধিক বিষয় নিয়ে বিস্তারিত। 

ওয়ারিশ কি?

যখন আপনি কোন ওয়ারিশ সম্পত্তি কিংবা ওয়ারিশ সম্পতি বন্টন করার কথা শোনেন তখন হয়তো মাথায় প্রশ্ন আসে যে ওয়ারিশ কি। এজন্য আর্টিকেলের শুরুতেই আমরা আলোচনা করব ওয়ারিশ সম্পর্কে। মূলত ওয়ারিশ হচ্ছে একটি ধর্মীয় বিধানের আওতাভুক্ত। কোন ব্যক্তি যদি তার সম্পত্তি উইল না করে এবং সে যদি মৃত্যুবরণ করে তাহলে এক্ষেত্রে আইনের বিধান অনুসারে তার সম্পত্তি পাবে তার সন্তান স্ত্রী অথবা নিকট আত্মীয়।

এবং মৃত ব্যক্তির রেখে যাওয়া সম্পত্তির মালিক হবেন এ সকল ব্যক্তিবর্গরা। অর্থাৎ আপনার সম্পত্তি যদি আপনি ওই না করেন এবং আপনি যদি মৃত্যুবরণ করেন তাহলে এক্ষেত্রে আপনার সম্পত্তি পাবে আপনার সন্তান স্ত্রী এবং নিকট আত্মীয়রা এবং তারাই হবে উক্ত জমির মালিক।  মূলত এটাকেই বলা হয়ে থাকে ওয়ারিশ। 

ওয়ারিশ সম্পত্তি নামজারি করতে কি কি লাগে?

বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের সম্পত্তির ভাগ বন্টন কিংবা মালিকানা এবং জমি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দেখা যায় নাম জারি খতিয়ান চেক করতে হয়। নামজারি খতিয়ান চেক করার নিয়ম জানা থাকলে যে বিষয়টা অনেক সহজ। আর আপনি যদি ওরে সম্পত্তি নামজারি করতে চান তাহলে এক্ষেত্রে আপনার কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন হবে। যেমন -
  • জমির মালিকের অর্থাৎ মৃত ব্যক্তির যে ভোটার আইডি কার্ড রয়েছে সে ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি এবং এর সঙ্গে মৃত ব্যক্তির নিবন্ধন সনদের কপি দরকার হবে। 
  • উক্ত সম্পত্তির আসল দলিল দরকার হবে। 
  • পরবর্তী যারা ওয়ারিশগণ হতে চাচ্ছেন তাদের প্রত্যেকেরই ভোটের আইডি কার্ড এবং এর সঙ্গে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কপি। 
  • পরিস সম্পত্তি নামজারি করতে দরকার হবে জমির সর্বশেষ খতিয়ান কবে। 
  • আপনারা যারা ওয়ারিশ হতে চাচ্ছেন তাদের সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি দরকার হবে। 
বর্তমানে ওয়ারিশ সম্পত্তি গুলো খারিজ করতে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হয়। তবে অনেক সময় দেখা যায় সময় সাপেক্ষে অন্যান্য কাগজপত্র দরকার হতে পারে। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন। 

নামজারি খতিয়ান চেক করার নিয়ম

আমাদের আজকের আলোচনার মূল বিষয়বস্ত ছিল নামজারি খতিয়ান চেক করার নিয়ম। এজন্য আপনি যদি জানতে চান কীভাবে নাম ধরে খতিয়ান চেক করবেন তাহলে আর্টিকেলের এই অংশটি আপনার জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। চলুন তাহলে এ বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসা যাক। 
যেভাবে আপনি নাম জেনে খতিয়ান চেক করবেন 
multiplebd-নামজারি-খতিয়ান-চেক-করার-নিয়ম
  • নামজারি খতিয়ান চেক করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে ভিজিট করতে হবে  https://eporcha.gov.bd; ওয়েবসাইটে।
  • তারপর সেখানে গিয়ে দেখুন নিচের দিকে নামজারি খতিয়ান  নামে একটা অপশন আছে সেই অপশনে ক্লিক করুন। 
  • এবার তার ভেতরে গিয়ে নামজারি খতিয়ান এর তথ্য থেকে আপনার বিভাগ নির্বাচন করুন। 
  • বিভাগ নির্বাচন করা হয়ে গেলে দেখবেন পাশের দিকে একে একে একটি করে অপশন আসছে সেখান থেকে আপনার নিজ নিজ উপজেলা এবং মৌজা সিলেক্ট করুন। 
  • এছাড়া আপনি সেখান থেকে অনুসন্ধান বক্স থেকে আপনার অর্থাৎ জমির মালিকের নাম লিখে সার্চ করলেও আপনি কিন্তু নামজারির খতিয়ান যাচাই করতে পারবেন। 
উক্ত ধাপগুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি কিন্তু নামজারি  খতিয়ান চেক করতে পারবেন। আশা করছি বিষয়গুলো খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।  ওয়ারিশ সম্পত্তি নামজারি করার নিয়ম যদি জানতে চান তাহলে নিচের অংশটি পড়ে বিস্তারিত জেনে নিন। 

ওয়ারিশ সম্পত্তি নামজারি করার খরচ কত?

অনেক সময় দেখা যায় পরে সম্পত্তি নামজারি করতে কত টাকা খরচ হয় এ বিষয়টি না জানার কারণে আমাদের অনেক সময় বিভিন্ন হয়রানির শিকার হতে হয়। আপনাদের এসব কথা মাথায় রেখে আর্টিকেলের এই অংশে আলোচনা করবো ওয়ারিশ সম্পত্তি নামজারি করার খরচ  সম্পর্কে।

প্রথমত বলতে হয় যেওয়ারিশ সম্পত্তি নামজারি করতে যে খরচ হয় এটা মূলত সরকারিভাবে নির্ধারিত করা রয়েছে। এজন্য সরকারি ভাবে নামজারি আবেদন ফি যেটা নির্ধারিত আছে আপনাকে সেই ফি দিতে হবে। 
  • মূলত আবেদন করার জন্য কোর্ট ফি নিয়ে থাকে ২০ টাকা। 
  • আর নোটিশ জারি করার জন্য ফি ৫০ টাকা। 
  • রেকর্ড সংশোধন করার জন্য কি নির্ধারণ করা আছে ১০০০ টাকা।
  • কপি প্রতি মিউটেশন খতিয়ান সরবরাহ বাবদ নিয়ে থাকে ১০০ টাকা 
  • এভাবে  সম্পত্তি নামজারি করতে সর্বমোট খরচ হয়ে থাকে ১১৭০ টাকা। 
তাহলে নিশ্চয়ই আপনি জেনে গেছেন ওয়রের সম্পত্তি নামজারি করতে আপনার কত টাকা খরচ হবে। আর ওয়ারিশ নামজারি  করতে সময় লেগে থাকে সর্বোচ্চ ২৮ দিন পর্যন্ত। আশা করছি বিষয়গুলো বুঝতে পেরেছেন। 

ওয়ারিশ সম্পত্তি নামজারি করার নিয়ম

আর্টিকেলের শুরুতেই আমরা জেনেছি নামজারি খতিয়ান চেক করার নিয়ম কি। আপনারা অনেকেই আমাদের কাছে প্রশ্ন করে জানতে চেয়েছেন যে ওয়ারিশ সম্পত্তি নামজারি করার নিয়ম কি। চলুন তাহলে কথা না বাড়িয়ে সরাসরি এবার বিস্তারিতভাবে জানুন কিভাবে আপনি সম্পত্তি নামজারি করবেন। কোন ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করলে তার রেখে যাওয়া সম্পত্তিগুলো।

তার নিজ ওয়ারিশের মাঝে ভাব করে দেওয়ার জন্য নিজ নিজ নামে কিভাবে নামজারি করবেন এ বিষয় সম্পর্কে আমরা আপনাকে জানানোর চেষ্টা করছি। ওয়ারিশান সম্পত্তি নামজারি করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে মৃত ব্যক্তির রেখে যাওয়া সম্পত্তিগুলোকে আপনারা যারা ওয়ারিশগণ আছেন তাদের সকলের সমঝোতার ভিত্তিতে একটা বটোয়ারা দলিল বানিয়ে নিতে হবে।

অবশ্যই এই বটোয়ারা দলিলটি হতে হবে একটা সাব রেজিস্ট্রার অফিস কোত্থেকে রেজিস্ট্রি করা। তা না হলে দেখা যায় অনেক সময় মৃত ব্যক্তির রেখে যাওয়া সম্পত্তিগুলো ওয়ারিশের মাঝে মৌখিকভাবে ভাগ করে দিলেও বিভিন্ন সময় এলাকার ময়মুরুব্বী কিংবা জনপ প্রতিনিধিরা ভাগ বন্টন করে নাই। এজন্য সঠিক নিয়মে আপনি যেভাবে ওয়ারিশ সম্পত্তি নামজারি করবেন তা হল। 
  • সর্বপ্রথম আপনাকে ওয়ারিশান সম্পত্তির নাম জানি করার জন্য একটা বন্টন নামার দলিল তৈরি করতে হবে। যেটা অবশ্যই সকল ওয়ারিশদের সম্মতি ক্রমে হতে হবে। 
  • এবার মৃত ব্যক্তির একটা ওয়ারিশান সনদ সংগ্রহ করুন। এটা আপনি যদি ইউনিয়ন পর যারা হয়ে থাকেন তাহলে ইউনিয়ন এবং পৌরসভার অন্তর্ভুক্ত হলে পৌরসভা থেকে আপনি তুলতে পারবেন। 
  • খেয়াল রাখতে হবে যেন ওয়ারিশন সনদ তৈরি করার সময় কোন ওয়ারিশবাদ না পরে। কারণ কোন ওয়ারিশ যদি বাদ পড়ে থাকে তাহলে পরবর্তী সময়ে সে ওয়ারিশ হিসেবে দাবী করলে আপনার এই সনদটি কিন্তু বাতিল হয়ে যাবে। 
  • প্রয়োজন অনুযায়ী আপনি কিন্তু একজন আইনজীবের পরামর্শ নিয়ে কোর্টের সাহায্যে নিয়েও উত্তরাধিকার সনদ গুলো প্রস্তুত করতে পারবেন এভাবে করা হলে ওয়ারিশ  সম্পত্তি নামজারি করার কাজটা একদম নিখুঁতভাবে হয়ে থাকে। 
  • ওয়ারিশ সম্পত্তি নামজারি করার জন্য আপনার নিজের এলাকার উপজেলা ভূমি অফিসের যোগাযোগ করে সেখানে আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলো এবং আবেদন ফি জমা দেওয়ার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি ওয়ার্ড এর সম্পত্তি নামজারি করতে পারবেন। 

ওয়ারিশ সম্পত্তি বন্টন

ইতিমধ্যে আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে গেছি নামজারি খতিয়ান চেক করার নিয়ম। আপনারা অনেকেই আমাদের কাছে প্রশ্ন করে জানতে চেয়েছেন যে ওয়ারিশ সম্পর্কে কিভাবে বন্টন করা যায়। এজন্য আপনাদের এসব কথা মাথায় রেখে এখন জানিয়ে দিব ওয়ারিশ সম্পত্তি বন্টন হিসেব সম্পর্কে। কোন ব্যক্তি যদি মৃত্যুবরণ করে আর এক্ষেত্রে যদি তার ওয়ারিশ থেকে থাকে।

তাহলে এক্ষেত্রে ওয়ারিশ সম্পত্তি বন্টন করার একটা নির্ধারিত এবং সুস্পষ্ট নিয়ম রয়েছে। এক্ষেত্রে ওয়ারী সম্পত্তি বন্টন করার জন্য ইসলামিক নিয়ম যদি ফলো করা হয় তাহলে এটা হবে একদম সুষ্ঠ নিয়ম। কোন ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করলে তার ওয়ারিশগন যেভাবে ওয়ারিশ সম্পত্তি পেয়ে থাকে তা সঠিকভাবে বন্টন করা হচ্ছে ওয়ারিশ সম্পত্তি বন্টন আপনি যদি ওয়ারিশ সম্পত্তি সঠিকভাবে বন্টন করার নিয়ম জানতে চান তাহলে চলুন নিচের দিকে পড়ে জেনে আসা যাক। 
  • পিতা এক্ষেত্রে হিসেব হলো ১/৬ (সন্তান বর্তমান) 
  • মাতা এক্ষেত্রে হিসেব হলো ১/৬( সন্তান বর্তমান) 
  • কন্যা এক্ষেত্রে হিসেব হলো ১(এক কন্যা) 
  • পুত্রের কন্যা চারজন এক্ষেত্রে হিসাব হলো ১/৬ ( প্রত্যেকেই পাবে ১/২৪ অংশ) 

জমি খারিজ না করলে কি হয় 

আপনারা অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন যে জমি খারিজ না করলে কি হয়। মূলত জমি খারিজ বিষয়টি কিন্তু অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যখন আমরা কোন জমি কারো থেকে ক্রয় করে থাকি তখন জমি খালি আছে কিনা সে বিষয়টি কিন্তু গুরুত্ব সহকারে দেখতে হবে। কারণ জমি যদি খারিজ করা না থাকে তাহলে এক্ষেত্রে আমাদেরকে অনেক ধরনের সমস্যার শিকার হতে হবে।

জমি ক্রয় করার পর দলিল যদি রেজিস্ট্রি করার পরও দলিল না পাওয়া হয় তাহলে এক্ষেত্রে সার্টিফিকেট কপি অথবা দলিলের সার্টিফিকেট কপি  কবে দিয়ে যত দ্রুত সম্ভব জমি খালীদের বিষয়টি আমাদেরকে কমপ্লিট করে রাখতে হবে। তা না হলে এই জমি যতই আপনার নামে থাকুক না কেন পরবর্তী প্রজন্মের  কাছে এটা কিন্তু মূল্যহীন।

তাই জমি খারিজ না হয়ে থাকে তাহলে এ ক্ষেত্রে দেখা যায় আসল মালিক যমের সঠিক পরিবারের থেকে আবার দেখুন পরিমাণে জমি বিক্রি করে দিতে পারে। এছাড়াও জমি সূত্রে যেহেতু এখনো জমির তার নামে আছে সে অনুযায়ী সে কিন্তু একই জমি দ্বিতীয় বারও বিক্রি করতে পারবেন। এজন্য অবশ্যই আপনাদের জমি খারিজ করে রাখতে হবে তা না হলে আপনি একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হবেন। 

অনলাইনে নামজারি করতে কি কি লাগে 

আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আমরা বিস্তারিতভাবে জেনেছি নামজারি খতিয়ান চেক করার নিয়ম। আপনি যদি অনলাইনে নামজারি করতে চান তাহলে এক্ষেত্রে আপনার  কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন হবে। অনলাইনে নামজারি করতে কি কি লাগে চলুন তাহলে এ বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসা যাক। 
multiplebd-নামজারি-খতিয়ান-চেক-করার-নিয়ম
  • যিনি আবেদন করবেন তার ছবি 
  • এবং উক্ত ব্যক্তির স্বাক্ষর 
  • জমির সর্বশেষ খতিয়ান নাম্বার
  • কখনো আবার ওয়ারিশ সনদ  দরকার হয় 
  • কয়কৃত জমির মুল দলিল 
  • এবং অবশ্যই এনআইডি কার্ড দরকার হবে 
  • নামজারি বাতিল করার নিয়ম

লেখক এর শেষ মন্তব্য 

প্রিয় পাঠক, আজকের আলোচনায় আমরা আপনার সামনে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছি নামজারি খতিয়ান চেক করার নিয়ম। আশা করছি বিষয়গুলো আপনি খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। তবুও যদি কোথাও বুঝতে আপনার অসুবিধা হয় তাহলে আপনি চাইলে আমাদেরকে কমেন্ট করেও জানাতে পারেন।
আমাদের এই সমস্ত তথ্য গুলো যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি শেয়ার করে দিন এবং এ ধরনের তথ্য গুলো অন্যদেরও পেতে সহযোগিতা করুন। আর হ্যাঁ, এ ধরনের তথ্য সেবা গুলো যদি আপনি পেতে চান তাহলে অবশ্যই নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের এই www.multiplebd.com ওয়েবসাইটে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাল্টিপল বিডির নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url