শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো-১ মাসের শিশুর সর্দি
বাচ্চাদের জন্য কোন অলিভ অয়েল ভালোশীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো এ বিষয়ে সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে
আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। কারণ আজকের পুরো আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে আপনার
বাচ্চার জন্য কোন ক্রিম ব্যবহার করবেন সে বিষয়ে সম্পর্কে। শীতকালীন সময়ে এসে
বাচ্চাদের ত্বকের যত্নে কিন্তু ক্রিম এবং লোশন ব্যবহার করতে হয় যাতে করে বাচ্চার
ত্বক অনেক সফট এবং নরম থাকে। তাই অবশ্যই জানতে হবে বাচ্চার জন্য কোন ক্রিম ভালো
হবে।
নবজাতক শিশুদের ঠান্ডা লাগলে করণীয় কি এটাও কিন্তু অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
কারণ এ সময়ে খুব সহজেই কিন্তু নবজাতক শিশুরা ঠান্ডায় আক্রান্ত হতে পারে।
তাই এ বিষয়ে সম্পর্কেও আমাদের জানতে হবে। চলুন তাহলে বিস্তারিতভাবে জেনে আসা যাক
শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো। প্রয়োজনীয় এ তথ্যগুলো জানতে আর্টিকেলটি
শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র
বিশেষ করে শীতের সময় বাচ্চাদের যত্নে ক্রিম ব্যবহার করতে হয় তাই কোন ক্রিম
আপনার শিশুর জন্য ভালো হবে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে আজকের আর্টিকেলে।
এছাড়াও আজকে আর্টিকেলটি যদি আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে আপনি আরো জেনে যাবেন
শীতে কিভাবে আপনার বাচ্চার ত্বকের যত্ন নিবেন এবং সর্দি কাশি হলে করনীয় কি সে
বিষয়ে সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত।
শীতে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন
শীতকালের সময় বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য একটু বেশি সচেতন থাকতে হয়
কারন চেক করে যদি বাচ্চাদের ঠান্ডা লেগে যায় তাহলে অবস্থা অনেক খারাপ হতে
পারে শীতকালের বাচ্চাদের হাত পা অনেক খুশি থাকে এজন্য অবশ্যই সঠিকভাবে
শীতকালে বাচ্চার ত্বকের যত্ন নিতে হবে। এজন্য শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম
ভালো হবে এটা জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
শীতকালীন সময় বাচ্চাদের সঠিকভাবে ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য প্রত্যেকটা
মা-বাবাকে থাকতে হয় অনেক সচেতন। এই সময় বাচ্চাদের দিকে একটু বেশি নজর দিতে
হয় যেন ঠান্ডা লেগে না যায়। আচ্ছা আপনি কি জানেন সেতে বাচ্চাদের ত্বকের
যত্ন কিভাবে নিতে হয়? যদি না জেনে থাকেন তাহলে চলুন এখনই জেনে আসা যাক শীতে
কিভাবে বা আপনার বাচ্চা ত্বকের যত্ন নিবেন।
আরো পড়ুনঃ
শীতে শিশুর ত্বকের যত্ন নেওয়ার উপায়
এমন অনেক মা আছেন যারা কিনা শীত আসলে তার সন্তানকে গোসল করাতে কান্না কিন্তু
এটা ঠিক না। কারণ হলো সন্তানকে যদি গোসল করানো হয় তাহলে বাচ্চার ত্বক থাকে
অনেক নরম এবং আদ্র। এছাড়া শীতের সময়ও যদি বাচ্চাকে গোসল করানো হয় তাহলে
শরীরে যে ধুলাবালি এবং ময়লা থাকে এগুলো খুব সহজেই দূর হয়ে যায়।
আপনার ছোট বাচ্চাকে যখন গোসল করাবেন গোসলের সময় হালকা শ্যাম্পু দিয়ে মাতাত
ত্বক পরিষ্কার করে নিতে পারেন। গোসলের সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন অধিক
মাত্রায় সাবান ব্যবহার করা না হয়। আর যেদিন কে গোসল করানো সম্ভব হবে না
সেদিনকে হালকা গরম পানিতে একটা পুরস্কার কাপড় ভিজিয়ে বাচ্চার সমস্ত শরীর
মুছে দিবেন।
শিশুর ত্বক ভেজা থাকতে ময়েশ্চারাইজিং লোশন ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাওয়া
যায়। এছাড়াও আপনার সন্তানের ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য আপনি বেবি লোশনও
ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে বাচ্চার ত্বক থাকবে অনেক আদ্র এবং নরম অপমান। এই
শীতে যদি আপনার শিশুর গাল শুকিয়ে যায় এবং ঠোটে ফাটার মতো সৃষ্টি হয় তাহলে
আপনি ভেসলিন অথবা লিভবাম ও ব্যবহার করতে পারেন।
এছাড়া বাচ্চারা হাত পা ফাটা দূর করার জন্য লোশন অথবা অলিভ অয়েল ব্যবহার করা
যায়। শিশুকে নিয়ে যখন বাইরে কোথাও বের হবেন তখন অবশ্যই লোশন বা ক্রিম
লাগাতে হবে এবং শীতের পোশাক লাগাতে হবে যাতে করে বাচ্চার শরীরে ঠান্ডা না
লাগে। শুধু ত্বক কিংবা পোশাকের দিকে নজর দিলে হবে না, শীতে বাচ্চার ত্বকের
যত্ন নেওয়ার জন্য অবশ্যই খাবারের দিকেও নজর দিতে হবে।
এই সময়ে বাজারে অনেক টাটকা শাকসবজি দেখা যায় যেগুলোতে রয়েছে প্রচুর
পরিমানে ভিটামিন। শীতকালীন এই শাকসবজি গুলো আপনার বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন
এতে করে বাচ্চা শরীরে অনেক ভিটামিন এবং নিউট্রিশন যোগ হবে। আশা করছি বুঝতে
পেরেছেন কিভাবে আপনার শিশুর ত্বকের যত্ন নিবেন। চলুন তাহলে এবার জেনে আসা যাক
শীতে কোন ক্রিম ব্যবহার করা হলে বাচ্চাদের জন্য তা ভালো হবে।
শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো
জানা আছে কি শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো?যদি না জেনে থাকেন তাহলে
এখনি জেনে নিন আর্টিকেলের এই অংশে। প্রত্যেকটা মা বাবাই শীতের শুরুতে তাদের
আদরের সন্তানের যত্নের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন যে কারণে বাচ্চাদেরকে কোন ক্রিম
মাখালে তা বাচ্চার জন্য ভালো হবে এ বিষয়টা সম্পর্কে তাদের জানতে হবে।
বর্তমানে বাজারে শিশুদের জন্য অনেক ধরনের ক্রিম বাড়লসন পাওয়া যাচ্ছে তবে এর
ভেতর থেকে কোন ক্রিম বা লোশন কিনলে তা আপনার বাচ্চার ব্যবহারের জন্য ভালো হবে
চলুন এগুলো সম্পর্কে জেনে আসা যাক। আমরা এখন আপনাকে এমন কিছু ক্রিম বা লোশন
সাজেস্ট করব যেগুলো আপনি আপনার বাচ্চার ত্বকের জন্য ব্যবহার করলে আপনার শিশু
ত্বক অনেক নরম এবং কমল দেখাবে।
শীতে বাচ্চাদের জন্য যেসব ক্রিম ভালো
- জনসন বেবি লোশন
- তিব্বত বেবি লোশন
- সিয়া বাটার বেবি লোশন
- হিমালয় হারবাল রেভিলেশন
- কিউট বেবি লোশন
প্রিয় পাঠক, উপরের যেসব বেবিলনের নাম দেখছেন আপনার বাচ্চার জন্য আপনি এ সকল
ক্রিম ভালোর রসুন ব্যবহার করতে পারেন এতে করে খুব সহজেই শীতে আপনার ছোট
বাচ্চার ত্বকের আদ্রতা বজায় থাকবে এবং ত্বক খসখসে ও রুক্ষ হবে না। আশা করছি
বিষয়গুলো বুঝতে পেরেছেন। আপনি যদি না জেনে থাকেন শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন
তেল ভালো তাহলে আর্টিকেলের নিচের অংশটি পড়ে বিস্তারিত জেনে নিন।
শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন তেল ভালো
এমন অনেকে আছেন যারা শীতে শিশুর ত্বকের যত্নের লোশন অথবা ক্রিম ব্যবহার করার
পাশাপাশি তেল ব্যবহার করতে চান। কিন্তু সঠিকভাবে জানেন না শীতে কোন তেল
ব্যবহার করা হলে শিশু ত্বকের জন্য তা ভালো হবে। তাই এখনও যদি সিদ্ধান্ত নিতে
না পারেন শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন তেল ভালো হবে তাহলে চলুন আর্টিকেলের এই
অংশটি পড়ে বিস্তারিত জেনে এসে যাক।
শীতের শিশুর সুরক্ষায় ৮ তেল
- সরিষার তেল
- ক্যাস্টর অয়েল
- সূর্যমুখী তেল
- অলিভ অয়েল
- আমন্ড তেল
- ভেজিটেবল অয়েল
- নারিকেল তেল
- আয়ুর্বেদিক তেল
সরিষার তেল
আমাদের নানী দাদরা সবসময় বলে থাকেন যে বাচ্চাদের গায়ে সরিষার তেল মাখাতে।
আসলে এই তেল অনেক ঝাঁঝালো এবং সংবেদনশীল যে কারণে প্রত্যেকটা বাচ্চার ত্বকের
জন্য এটা স্বস্তিকার নাও হতে পারে। কিন্তু শিশুর ত্বকের যত এই তেলের কিন্তু
অনেক উপকারী দিক রয়েছে।
শীতকালীন সময়ে যদি ছোট বাচ্চার ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য সরিষার তেল ব্যবহার
করা হয় তাহলে এটা বাচ্চার ত্বক অনেক উষ্ণ রাখে এবং বিভিন্ন ধরনের রোগ ব্যাধি
থেকেও মুক্তি দিতে পারে। তাই শীতে শিশুর ত্বকের যত্নে আপনারা এদের ব্যবহার করতে
পারেন।
ক্যাস্টর অয়েল
শীতকালীন ব্যবহার করা যায় এবং আরেকটি তেলের নাম হচ্ছে ক্যাস্টর অয়েল। যদি
শিশুর ত্বকে ব্যবহার করা হয় তাহলে ত্বকের শুষ্কতা ভাব কমবে এবং ফেটে যাওয়া
সারাতে ভালো কাজে দিবে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে আপনারা এই তেল শিশুর ত্বকের
পাশাপাশি চুল এবং নখেও করতে পারবেন।
সূর্যমুখী তেল
সূর্যমুখী তেলে আছে অনেক পরিমাণে ভিটামিন এ এবং আছে যথেষ্ট পরিমাণে ফ্যাটি এসিড
যে কারণে শীতকালে শিশুর ত্বকের সুরক্ষায় এটা অনেক কাজে দিয়ে থাকে। সূর্যমুখী
তেল অনেক হালকা এবং এই তেল তোকে ব্যবহার করা হলে খুব সহজেই শুষে নিতে পারে।
তাহলে বুঝতে পারছেন সূর্যমুখী তেল কেন ব্যবহার করবেন । কি জানতে পারলেন তো শীতে
বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো হবে এবং কোন তেল ব্যবহার করবেন।
অলিভ অয়েল
শিশু ত্বকের যত্নে অলিভ অয়েল তেলের কথাটি নিশ্চয়ই আপনারা শুনেছেন। বিশেষ করে
শিশুর গায়ে মালিশ করার জন্য এটা অনেক সুপরিচিত। শিশু তবে যদি এই তেল ব্যবহার
করা হয় তাহলে রক্ত সঞ্চালন ক্ষমতা অনেক বৃদ্ধি পায়। তাই আপনারা শীতকালীন সময়ে
শিশুর ত্বকের জন্য অলিভ অয়েল তেল ব্যবহার করতে পারেন তবে হ্যাঁ বাচ্চার গায়ে
যদি রস কিনবো অন্য কোন চর্মরোগ জাতীয় সমস্যা থাকে তাহলে অলিভ অয়েল তেল
ব্যবহার না করাই ভালো হবে এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
আমন্ড তেল
শীতকালে শিশুর যত্নে ব্যবহার করে যে এবং তেলের ভিতরে অন্যতম একটি তেল হচ্ছে
আমন্ড ওয়েল তেল। এই তেলটি ভিটামিন কি সমৃদ্ধ যে কারণে মানুষের জন্য অনেক
উপকারী। ত্বকের যত্নে যদি এই আমল অয়েল তেলটি ব্যবহার করা হয় তাহলে সত্যকে
অনেক শান্ত রাখবে এবং ঠান্ডা আবহাওয়া ভালো ঘুম নিয়ে আসবে। বাচ্চা ত্বকের জন্য
আমন্ডওয়েল তেল কেনার সময় সবসময় খেয়াল রাখবেন বিশুদ্ধ আমল তেল কিনতে।
ভেজিটেবল অয়েল
শীতের শিশুর ত্বকের মাংসের জন্য ব্যবহার করা যায় এমন একটি তেল হচ্ছে ভেজিটেবল
অয়েল। বাচ্চার শরীরে যদি এই তেল মালিশ করা হয় তাহলে বাচ্চার শরীর অনেক শান্ত
এবং উষ্ণ থাকে। এজন্য শীতকালীন সময়ে আপনারা বাচ্চা ত্বকের জন্য এই তেল ব্যবহার
করতে পারেন শিশুর ভালো ঘুমের জন্য কিন্তু রয়েছে এর দারুন এক ভূমিকা।
নারিকেল তেল
নারিকেল তেলের সঙ্গে তো আমরা সবাই পরিচিত। নারিকেল তেল অনেক হালকা জাতীয়
হওয়ার কারণে শিশুর ত্বক এই তেলকে শুষে নিতে পারে পারে। শীতকালীন সময়ে শরীরে
মালিশ করার জন্য এর ভেতরে থাকা উপাদান গুলো শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য অনেক
উপকারী। বিশেষ করে নারিকেল তেলে থাকা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং এন্টিফাঙ্গাল
উপাদানগুলো শিশু ত্বকের জন্য বিশেষ এক ভূমিকা রাখে।
আয়ুর্বেদিক তেল
সময় শেষে ত্বকের জন্য ব্যবহার করতে পারেন এমন একটি তেল হচ্ছে আয়ুর্বেদিক তেল।
আয়ুর্বেদিক তেল হচ্ছে একই সাথে বিভিন্ন ধরনের তেল এবং এতে আছে বিভিন্ন ধরনের
স্বাস্থ্য ও উপাদান। এদেরকে তৈরি হয়ে থাকে শেষে শরীরের প্রয়োজনিয় দিগগুলো
চিন্তা করে। এজন্য শীতে যদি এই তেল ব্যবহার করা হয় তাহলে আপনার সন্তানের
রুক্ষতা থেকে মুক্তি দিবে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে।
শীতে শিশুকে কীভাবে গোসল করানো ভালো
অনেকে আমাদের কাছে প্রশ্ন করে জানতে চেয়েছেন যে শীতে শিশুকে কিভাবে গোসল
করানো ভালো হবে। তাই আমরা চিন্তা করেছি আজকের আর্টিকেল এর এই পর্বে এসে
আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো কিভাবে শীতের সময় আপনার সন্তানকে গোসল করাবেন। চলুন
তাহলে কথা না বাড়িয়ে বিস্তারিত জেনে নিন কিভাবে সেতে আপনার সন্তানকে গোসল
করানো হলে তা আপনার সন্তানের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো হবে।
আরো পড়ুনঃ
সেরা ২০টি শিশুর মুখে রুচি আনার উপায়
- শীতের সময় আপনার সন্তানকে গোসল করানোর পূর্বে অবশ্যই গোসলের সরঞ্জাম গুলো গুছিয়ে নিবেন। যে তোয়ালে দিয়ে বাচ্চার গা মুসা বিন অবশ্যই সেটি রোল করে রাখবেন যাতে করে তা গরম থাকে।
- ঘরে যেসব জানালা দরজা আছে সেগুলো বন্ধ করে নেবেন যাতে করে বাইরের ঠান্ডা বাতাস ভেতরে প্রবেশ করতে না পারে এবং গোসলের সময় যাতে বাচ্চা কাঁদতে শুরু না করে।
- বাচ্চাকে গোসল করানোর সময় অবশ্যই পানিটা একটু কুসুম গরম করে নিবেন এবং সাবান, শ্যাম্পু মাস্টার এবং জামা কাপড়গুলো হাতের কাছে রেডি করে রাখবেন যাতে করে গোসলের সাথে সাথে বাচ্চাকে এগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
- বাচ্চাকে খুব লম্বা সময় ধরে গোসল না করে দুই থেকে চার মিনিটের ভেতরে গোসল করিয়ে নিবেন। কারণ দীর্ঘ সময় ধরে গোসল করানো হলে বাচ্চার ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।
- দ্রুত গোসল করানো হয়ে গেলে বাচ্চাকে খুব অল্প সময়ের ভিতরেই তলে জড়িয়ে দেবেন যাতে করে গায়ে লেগে থাকা ঠান্ডা পানি গুলো শুষে নিতে পারে।
- বাচ্চাকে গোসল করানোর পরে অবশ্যই শীতের পোশাক পরিয়ে দিবেন যাতে শরীরে তাপমাত্রা সঠিক পরিমাণে থাকে এবং আদ্রতা বজায় থাকে।
- গোসল শেষে বাচ্চার জন্য প্রয়োজনীয় লোশন বা তেল গুলো ব্যবহার করুন এতে করে বাচ্চার ত্বক থাকবে অনেক নরম এবং কোমল। আপনি যদি না জেনে থাকেন সেটা বাচ্চার জন্য কোন তেল এবং ক্রিম ব্যবহার করা ভালো হবে তাহলে আর্টিকেলের উপরে পরে বিস্তারিত জেনে নিন।
বাচ্চাদের সর্দি হলে কি খাওয়া উচিত
আচ্ছা আর্টিকেলটি পরে আপনি তো জানলেন শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো।
কিন্তু আপনি কি জানেন বাচ্চাদের সর্দি হলে কি খাওয়াতে হবে। বিশেষ করে
শীতকালীন সময়ে যদি বাচ্চাদের সর্দি লেগে যায় আর চিকিৎসা যদি ভালোভাবে না
করা হয় তাহলে কিন্তু খুব অল্পতে আপনার বাচ্চার শরীর আরো অনেক খারাপ হয়ে
যেতে পারে।
চলুন তাহলে জেনে আসা যাক বাচ্চাদের সর্দি হলে কি খাওয়ানো উচিত সে বিষয়ে
সম্পর্কে। আসলে বিশেষ করে শীতকালে বাচ্চারা অনেক বেশি সর্দিতে আক্রান্ত হয়।
যে কারণে এই সময়ে বাচ্চাদের দিকে একটু বেশি নজর দিতে হবে। এজন্য এই সময়
আপনারা বাচ্চাকে সুষম খাবার দিবেন যাতে করে শরীরের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে পারে।
বিশেষ করে ভিটামিন সি এর অভাব হলে সর্দি কাশি বেশি হয়। এজন্য বাচ্চা সর্দি
হলে অবশ্যই বেশি বেশি করে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খাওয়াতে হবে যাতে করে
ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ হয়। এজন্য আপনারা বেশি করে ভিটামিন সি জাতীয় ফল
খাওয়াতে পারেন যেমন - মাল্টা, বাতাবি লেবু এবং কমলা। এছাড়াও ঘরে বসে কিছু
ওষুধ তৈরি করে বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন যেগুলো বাচ্চার সর্দি কাশি কমাতে
সাহায্য করবে যেমন- তুলসী পাতার রস।
তুলসী পাতা রস ধরতে বাচ্চাকে খাওয়ানো হয় তাহলে খুব সহজে বাচ্চা সর্দির কাশি
কমে যাবে। বাচ্চার যদি সর্দি লেগে যায় তাহলে অবশ্যই বাচ্চাকে অতি ঠান্ডায়
গোসল না করিয়ে হালকা গরম কুসুম পানিতে গোসল করানো উচিত। আপনার বাচ্চা যদি
সর্দিতে আক্রান্ত হয় তাহলে সামান্য কিছু পরিমাণ আপনার সন্তানের নাকের ভেতরে
দিতে পারেন এতে করে সরিষার তেলের ঘ্রাণ খুব সহজেই সর্দি কাটিয়ে দিবে। আশা
করছি বিষয়গুলো আপনি খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।
১ মাসের শিশুর সর্দি হলে করণীয়
অনেক সময় ছোট নবজাতক শিশুরও কিন্তু সর্দি লাগতে পারে। তাই আপনাকে জানতে হবে এক
মাসে শিশুর যদি সত্যি হয় তাহলে আপনার করণীয় কি। চলুন তাহলে এসে সম্পর্কে
বিস্তারিত জেনে আসা দেখে মাসের শিশুর সর্দি হলে করণীয় সম্পর্কে।
- সর্বপ্রথম যে বিষয়টির দিকে নজর দিতে হবে তা হল কোন মতে যেন আপনার সন্তানের ঠান্ডা না লাগে। কারণ ঠান্ডা লাগলে সর্দি আরও বেশি বেড়ে যেতে পারে।
- ছোট নবজাতক শিশুটিকে অবশ্যই সব সময় গরম জায়গায় রাখতে হবে।
- প্রতিদিন বেলা ৯ টা থেকে ১০ টার ভেতরে যে কুসুম রোধ বের হয় ছোট বাচ্চাকে এই রথ খাওয়ানো উচিত।
- সত্যি যদি ভালো না হয় তাহলে সময় অবহেলা না করে দিয়ে অবশ্যই ছোট নাজাতক শিশুর সর্দির জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
2 মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয়
নবজাতক শিশুর জন্ম গ্রহনের পরে প্রথম কয়েক মাস অনেক বেশি যত্ন নিতে হয় কারণ
এই সময়ে খুব সহজেই ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। বিশেষ করে শীতকালীন সময়ে যদি দুই
মাসের শিশুর সর্দি কাশি হয় তাহলে এর সময়ে করনীয় কি এটা জানাটা অনেক
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। চলুন তাহলে জেনে নিন দুই মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয়
সম্পর্কে।
- শিশুর কাশি হলে কিন্তু শিশুর পাশাপাশি শিশুর মাকেও অনেক বেশি যত্নশীল হতে হবে কারণ বাচ্চা মায়ের দুধ পান করে যে কারণে মায়ের অবহেলার কারণেও শিশুর কাছে হতে পারে।
- বাচ্চাকে সবসময় গরম কাপড়ের রাখতে হবে এবং প্রস্রাব পায়খানার করার সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার করে নতুন কাপড় পরিয়ে দিতে হবে।
- ডাইপার কোনোভাবেই ভেজা রাখা যাবে না।
- প্রতিদিন সকালে ১০ থেকে ১৫ মিনিট বাচ্চাকে হালকা কুসুম রোদ খাওয়াতে হবে।
- বাচ্চার নাকি স্যালাইন জাতীয় ড্রপ দেওয়া হলে কাশি ভালো হতে পারে।
- এছাড়াও কুসুম গরম পানিতে যদি পাতলা পরিস্কার কাপড় ভিজিয়ে নিয়ে হালকা করে নাক পরিষ্কার করে দেওয়া হয় তাহলে কিন্তু শিশু অনেক আরাম পাবে।
- সর্বোপরি কাশি প্রতিরোধ করার জন্য অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে প্রয়োজনীয় ঔষধ খাওয়াতে হবে।
নবজাতক শিশুদের ঠান্ডা লাগলে করণীয়
আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনি জেনে
গেছেন শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো।অনেকেই আমাদের কাছে প্রশ্ন করে
জানতে চেয়েছেন যে নবজাতক শিশুর ঠান্ডা লাগলে করণীয় কি। সাধারণত শীতকালীন
সময়ে এসে যদি শিশুর সঠিক যত্ন না নেওয়া হয় তাহলে কিন্তু ঠান্ডা
জড়িত কারণে অনেক ক্ষতি হতে পারে। চলুন তাহলে বিস্তারিতভাবে জানা যাক নবজাতক
শিশুদের ঠান্ডা লাগলে করণীয় করণীয় সম্পর্কে।
শিশুর যদি ঠান্ডা লাগে তাহলে করণীয় কিছু দিক নিম্নরূপ দেওয়া হলোঃ
- শীতের সময়ে বাচ্চাকে বাইরে বের না করাই ভালো কারণ শীতের সময় বাচ্চাকে বাইরে বের করা হলে ঠান্ডা বাতাস শিশুর বুকে লেগে যেতে পারে এবং এতে করে সর্দি কাশি লাগতে পারে।
- বিশেষ করে শীতকালীন সময়ে যদি বাসা থেকে বের হতে হয় তাহলে অবশ্যই বাচ্চাকে শীতের পোশাক পরে বাইরে বের করতে হবে।
- শীতকালীন সময়ে শিশুর হাতে এবং পায়ে মোজা ব্যবহার করতে হবে।
- শিশু ত্বকের জন্য ভেসলিন ব্যবহার করুন এতে করে ত্বক অনেক সফট এবং নরম থাকবে বিশেষ করে শিশুর ঠোঁটে লিব বাম ব্যবহার করলে ঠোঁট ফাটা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
- আপনার শিশুর যদি গোসলের বয়স হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই ত্বকের জন্য ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।
- শীতকালীন সময়ে এসে সকালবেলাতে যে হালকা কুসুম গরম রোদ বের হয় প্রতিদিন কিছু মিনিট করে বাচ্চাকে এরোধ খাওয়াতে হবে এতে করে সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন সি পাওয়া যাবে।
- বাচ্চার গোসলের পূর্বে অবশ্যই খাঁটি সরিষার তেল অথবা অলিভ অয়েল তেল দিয়ে মালিশ করে গোসল করানোটা অনেক জরুরী। এতে করে ত্বক সুন্দর থাকবে এবং গোসলের সময়ে ঠান্ডাও লাগবেনা।
- বাচ্চার যদি ঠান্ডা লেগে সর্দি কাশি হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ওষুধ খাওয়াতে হবে ।
- ছোট বাচ্চার যদি ঠান্ডা লেগে থাকে তাহলে এই সময়ে বাচ্চারা আরো বেশি অসুস্থ হয়ে যেতে পারে এজন্য সব সময় সচেতন থাকতে হবে।
- কোন অবস্থাতে বাচ্চাকে ভেজা কাপড়ে এবং ভেজা জায়গায় রাখা যাবে না ।
- আর হ্যাঁ সর্বোপরি অবশ্যই শিশুর ঠান্ডা ভালো করার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে ঘরোয়া উপায়
অনেক সময় দেখা যায় শিশুর ঠান্ডা লাগলে ঘরোয়া কিছু উপায় ফলো করলে কিন্তু খুব
সহজেই ঠান্ডা ভাব কেটে যায়। কিন্তু অনেকেই জানে না কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে
বাচ্চা ঠান্ডা ভালো করা যায়। তাই আজকে্র আর্টিকেলের এই অংশে এসে আমাদের
আলোচনার বিষয় বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে ঘরোয়া উপায় কি। তাহলে আর দেরি কেন চলুন
জেনে নিন উপায় গুলো।
যে সকল ঘরোয়া উপায়ে আপনার বাচ্চার ঠান্ডা লাগা থেকে সুরক্ষিত রাখবেন তা
হলোঃ
- এ সময় ঘরের বাইরের ঠান্ডা আবহাওয়াতে নিয়ে যাওয়া যাবে না এবং যতদিন পর্যন্ত না আবহাওয়া পরিবর্তন হচ্ছে ঠিক ততদিন শেষ হবে ঘরের ভেতরে শুকনো জায়গা রাখুন।
- খেয়াল রাখতে হবে কোন অবস্থাতে যেন শিশুর ঠান্ডা না লাগে এজন্য আপনি হাত পা ঢেকে রাখুন এবং মোজা ব্যবহার করতে পারেন।
- প্রতিদিন সকালে শিশুকে কিছু পরিমাণ হালকা রদ খান কারণ এই রোদে আছে ভিটামিন সি যে কারণে শিশুর শরীরের জন্য এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ।
- সব সময় অবশ্যই শিশুর নাগ পুরস্কার রাখতে হবে।
- ছোট বাচ্চাকে খুব বেশি ঠান্ডা পানিতে গোসল না করিয়ে হালকা কুসুম গরম পানিতে গোসল করান।
- কিছু পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমাচ্ছে কিনা সে বিষয়টিও কিন্তু লক্ষ্য রাখতে হবে।
- শিশুর শরীরের যত্নে কিন্তু আপনি ক্রিম এবং লোশন ব্যবহার করতে পারেন। সে সত্যকে যত্নে কোন ক্রিম এবং রসুন ব্যবহার করতে পারবেন তা জানতে আর্টিকেলের উপরের অংশটি পড়তে পারেন।
- শিশুকে গোসল করানোর সময় খুব বেশি সময় ধরে গোসল না করে অতি দ্রুততম সময়ের ভিতরে গোসল করাবেন এবং শুকনো কাপড় পরিয়ে দিবেন।
- শিশুর সর্দি কাশি বাঁশি শ্বাসকষ্টের মত কোন সমস্যা যদি দেখা যায় তাহলে অবশ্যই সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
এক কথায় বলতে গেলে অবশ্যই শীতকালে কোন অবস্থাতেই বাচ্চাকে ঠান্ডা লাগানো যাবে
না। এছাড়াও খেয়াল রাখতে হবে যেন বাচ্চার সর্দি কাশি এবং জ্বর না হয়। বিশেষ
করে খুব সকালে এবং সন্ধ্যার পর বাচ্চাকে বাইরে বের না করাই ভালো কারণ এই সময়ে
বাইরে ঠান্ডা হাওয়া যদি শিশুর বুকে লেগে যায় তাহলে কিন্তু আরও বেশি সর্দি হতে
পারে। আশা করছি বিষয়গুলো আপনি খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।
তিন মাসের বাচ্চার সর্দি হলে করণীয়
অনেকেই আমাদের কাছে প্রশ্ন করেছিলেন যে তিন মাসের বাচ্চার যদি সর্দি হয় তাহলে
করণীয় কি। এজন্য আজকের আর্টিকেলের একদম শেষ পর্বে এসে আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো
আপনার বাচ্চার বয়স যদি তিন মাস হয় আর এ সময় যদি সর্দি লেগে থাকে তাহলে আপনার
কি কি করণীয় রয়েছে। চলেন তাহলে বিস্তারিত জেনে আসা যাক।
আরো পড়ুনঃ ১ দিনে হাত পা ফর্সা করার উপায়
মূলত শীতকালীন সময়ে এসে প্রত্যেকটা শিশুই কিন্তু সর্দি কাশিতে আক্রান্ত হতে
পারে । এজন্য তিন মাসের শিশু হোক বা যে কোন বয়সের শিশুর জন্য ঘরোয়া পদ্ধতিতে
কিন্তু বাচ্চার যত্ন নিতে পারবেন এবং আগলে রাখতে পারবেন কিছু দিক ফলো করলে। না
আপনার বাচ্চার বয়সও যদি তিন মাস হয়ে থাকে আর যদি সর্দি লেগে থাকে তাহলে
আপনাকে যেগুলো করতে হবে ।
সর্দি কাশি কফ ইত্যাদি থেকে আপনার শিশুকে সুরক্ষিত রাখার জন্য যেগুলো
করণীয়ঃ
- শিশুর শরীর অবশ্যই গরম এবং শুকনো রাখার চেষ্টা করুন। কারণ ভেজা শরীর এবং ভেজা কাপড় থাকলে শিশু আরো অনেক বেশি সর্দি কাশিতে আক্রান্ত হতে পারে।
- কোন অবস্থাতে যেন শিশুকে নতুন করে ঠান্ডা লাগতে না পারে সেদিকে নজর দিতে হবে।
- শিশুর বিশ্রামের জায়গাও কিন্তু শুকনো হতে হবে কারণ ভেজা ওর সাথে থাকলে সেখান থেকে বাচ্চা সর্দিতে আক্রান্ত হতে পারে।
- হালকা গরম পানির সাথে নরম কাপড় ভিজিয়ে আপনার বাচ্চার সমস্ত শরীর মুছে দিন।
- বাচ্চাকে নিয়ে যদি বাইরে কোথাও বের হতে হয় তাহলে অবশ্যই শীতের পোশাক পরে বাইরে বের করতে হবে।
- বাচ্চার শরীরে কিন্তু লোশন ব্যবহার করতে হবে যাতে করে তখন অনেক নরম থাকে এবং ভদ্রতা বজায় থাকে।
আর হ্যাঁ, প্রয়োজনে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। প্রিয় পাঠক বাচ্চার যদি
সর্দি কাশিতে আক্রান্ত হয় তাহলে অবশ্যই আপনি এই দিকগুলো ফলো করবেন। এছাড়াও
সর্দি ভালো করার জন্য যে সকল ওষুধ পাওয়া যায় সেগুলো ব্যবহার করতে হবে
যেমন - পোডিয়ামিন। এছাড়া সব সময় বাচ্চা নাক পরিষ্কার রাখতে হবে। বাচ্চার নাক
যদি বন্ধ হওয়া যায় তাহলে বাজারে বিভিন্ন ধরনের ড্রপ পাওয়া যায় এগুলো ব্যবহার
করতে পারেন যাতে করে বাচ্চার নাক খোলা ও পরিষ্কার থাকে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে নিশ্চয়ই আপনি জানতে পেরে গেছেন শীতে
বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো। শুধু ক্রিম না বরং শীতকালীন সময় বাচ্চার
সুস্থতার জন্য অবশ্যই প্রত্যেকটা বিষয়ে নজর দিতে হবে যা আপনি জানতে পেরেছেন আজকে
আর্টিকেলে। আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি শেয়ার
করে দিন।
আর হ্যাঁ, এসব তথ্য সেবা গুলো যদি আপনি পেতে চান তাহলে অবশ্যই নিয়মিতভাবে ভিজিট
করুন আমাদের
এই www.multiplebd.com ওয়েবসাইটে।
এতক্ষণ ধৈর্য ধরে সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করে
এখানে শেষ করছি।
মাল্টিপল বিডির নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url