কৃষি ব্যাংক লোন পদ্ধতি ও লোন ইন্টারেস্ট রেট জানতে এখানে চাপ দিনআজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করবো সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় - সিটি ব্যাংক লোনের সুদের হার
সম্পর্কে। আপনি যদি এ সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্যই।
এছাড়া আর্টিকেলটি পরে আপনি আরো জানতে পারবেন সিটি ব্যাংক থেকে কয় ধরনের লোন
পাওয়া যায় সে সম্পর্কেও। তাহলে চলুন তাহলে আমরা এবার এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে
আসি।
অনেকেই সিটি ব্যাংক থেকে লোন করতে চাই কিন্তু জানে না সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় - সিটি ব্যাংক লোনের সুদের হার সম্পর্কে। আপনিও যদি এই সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে বিস্তারিত জেনে নিন আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ে।
ভূমিকা
আপনি যদি সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে সিটি
ব্যাংকের সিটি ব্যাংকের লোন পদ্ধতি সম্পর্কে। যা থাকছে আমাদের আজকের এই পুরো
আর্টিকেল জুড়ে। এছাড়া আজকে আর্টিকেলটি পরে আপনি সিটি ব্যাংকের বিভিন্ন
ধরনের লোন সম্পর্কে জানতে পারবেন। অবশ্যই আপনারা যেন এই তথ্যগুলো জানতে
আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।
সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায়
আপনি যদি সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় - সিটি ব্যাংক লোনের সুদের হার সম্পর্কে
জানতে চান তাহলে তরুণ প্রথমে আমরা জেনে আসি সিটি ব্যাংকের এ লোন সিস্টেম
সম্পর্কে। কিভাবে আপনি সিটি ব্যাংক থেকে লোন পেতে পারবেন এ বিষয়ে আমরা এখন
আলোচনা করব। চলুন তাহলে সিটি ব্যাংক লোন সম্পর্কে আমি বিস্তারিত জেনে আসি।
আপনি যদি সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তাহলে এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই তাদের যে
নিয়মকানুন গুলো আছে সেগুলো মানতে হবে। লোন নিতে আপনার কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন
হবে যেগুলো দিয়ে আপনাকে লোন নেওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে। সবকিছু যদি ঠিক থাকে
তাহলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিবেচনা করে আপনাকে লোন দেওয়ার বিষয়টি মাথায়
আনবে।
সিটি ব্যাংক থেকে আপনি লোন নিতে পারবে একাধিক খাতে। যেমন- অটো লোন, পার্সোনাল
লোন, প্রবাসী লোন, বাইক লোন, হোম লোন। সিটি ব্যাংক থেকে আপনি এ বিষয়ে গুলোর উপরে
লোন নিতে পারবেন। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন।
সিটি ব্যাংক লোনের সুদের হার
আজকের আর্টিকেলে আমাদের আলোচনার প্রধান বিষয় ছিল সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায়
- সিটি ব্যাংক লোনের সুদের হার। নিশ্চয়ই আপনি জেনে গেছেন সিটি ব্যাংকের লোন
সিস্টেম সম্পর্কে। আপনি যদি সিটি ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার কথা ভেবে থাকেন তাহলে
সুদের হার সম্পর্ক আপনাকে জানতে হবে। তাই এখন আমরা জানবো সিটি ব্যাংক লোনের সুদের
হার নিয়ে বিস্তারিত।
সিটি ব্যাংকে বিভিন্ন ধরনের লোন নেওয়া যায় এজন্য বিভিন্ন ধরনের লোনের জন্য এর
সুদের হারেও ভিন্নতা আছে। তবে সবগুলো লোনের ক্ষেত্রে একটা গড় হিসাবে এর মাধ্যমে
সিটি ব্যাংক সুদের হার দিয়ে থাকে। সাধারণত সিটি ব্যাংকের সুদের হার ৯ শতাংশ থেকে
১২ শতাংশ পর্যন্ত হয়ে থাকে। সিটি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ যেকোনো সময় তাদের এসব কোন
নিয়মিত পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখে ।
এজন্য এ নিয়মগুলো যে কোন সময় পরিবর্তন হতে পারে। এজন্য আপনাদের কাছে আমার
পরামর্শ থাকবে যখন আপনি সিটি ব্যাংক থেকে লোনের আবেদন করবেন তার আগে সিটি
ব্যাংকের উত্তর শাখাতে কর্মরত ব্যাংক কর্মচারীর সঙ্গে আলোচনা করে নিবেন।
সিটি ব্যাংক থেকে কয় ধরনের লোন পাওয়া যায়?
অনেকের প্রশ্ন করে জানতে চেয়েছেন সিটি ব্যাংক থেকে কয় ধরনের লোন পাওয়া যায়?
এর জন্য আজকে আটকে পড়বে এসে আমরা জানবো সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিলে কত ধরনের
লোন পাওয়া যাবে। চলুন তাহলে আমরা এবার লোনের ধরণগুলো সম্পর্কে জেনে আসি। আর
এতক্ষণ নিশ্চয় জেনে গেছেন সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় - সিটি ব্যাংক লোনের
সুদের হার।
আপনি যদি সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তাহলে তার আগে আপনাকে নির্বাচন করতে
হবে যে আপনি কোন ধরনের লোন নিতে চাচ্ছেন বা কোনটি আপনার জন্য প্রয়োজন। সে
অনুযায়ী আপনাকে লোন নিতে হবে। সিটি ব্যাংক গ্রাহকদের কথা চিন্তা করে বিভিন্ন
রকম লোন দিয়ে থাকে। নিচে সিটি ব্যাংকের লোনের ধরন গুলো তুলে ধরা হলো।
- হোম লোন
- বাইক লোন
- প্রবাসী লোন
- পার্সোনাল লোন
- অটো লোন
আপনি সিটি ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন উপরে বর্ণিত খাত গুলোতে। তবে হ্যাঁ আপনি
যদি উপরে বর্ণিত লোনগুলো সুবিধা পেতে চান তাহলে অবশ্যই এই ক্ষেত্রে সিটি ব্যাংক
কর্তৃপক্ষ থেকে যে নিয়ম কানুন ও শর্ত সমূহ রয়েছে অবশ্যই আপনাকে এগুলো মানতে
হবে। আপনি যদি সিটি ব্যাংকের এধরণগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে
নিচের অংশগুলো পড়ুন।
সিটি ব্যাংক হোম লোন পদ্ধতি
আমি আশা করছি যে আর্টিকেলটি পরে আপনি খুব ভালোভাবে জেনে গেছেন সিটি ব্যাংক লোন
পাওয়ার উপায় - সিটি ব্যাংক লোনের সুদের হার সম্পর্কে। আপনি যদি সিটি ব্যাংক
থেকে হোম লোন নিতে চান তাহলে এর পদ্ধতি আপনাকে জানতে হবে। তাই এখন আমরা আলোচনা
করব সিটি ব্যাংক হোম লোন পদ্ধতি।
কোন গ্রাহকের যদি ঘরবাড়ি না থাকে এক্ষেত্রে যদি সে তার ঘরবাড়ি নির্মাণ করতে
চাই তাহলে এ ক্ষেত্রে সিটি ব্যাংকের আওতায় নিতে পারবে হোম লোন। এই লোনের আও
তাতে গ্রাহকরা ৫ লক্ষ টাকা থেকে শুরু লোন নিতে পারেন ২ কোটি টাকা পর্যন্ত । এই
লোন পর্ষদ করার মেয়াদকাল থাকে এক বছর হতে ২৫ বছর সময় পর্যন্ত। সিটি ব্যাংক
থেকেও হোম লোন পেতে যে
যোগ্যতা গুলো লাগবে তার নিচে পয়েন্ট আকারে তুলে ধরা হলো
-
সিটি ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য অবশ্যই আবেদনকারীর বয়স হতে হবে ২২ বছর
থেকে ৬৫ বছর বয়স পর্যন্ত।
-
যেকোনো ধরনের কাজ বিষয় অভিজ্ঞতা থাকা লাগবে এবং এটা হতে হবে অন্তত তিন
বছর।
-
সিটি ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য আবেদন খেতে হবে ব্যক্তি যদি সরকারি
চাকরি করে থাকেন তাহলে এক্ষেত্রে তার মাসিক বেতন হতে হবে ৩০ হাজার টাকা এবং
যদি বেসরকারি অথবা কোম্পানির চাকরি করে থাকেন তাহলে এক্ষেত্রে মাসিক বেতন
থাকতে হবে ৫০ হাজার টাকার উপরে।
সিটি ব্যাংক থেকে হোম লোন নেওয়ার জন্য এ যোগ্যতা গুলোর পাশাপাশি আবেদনকারের কিছু
কাগজপত্র প্রয়োজন হবে।
প্রয়োজনীয় এ কাগজপত্র গুলোর নিচে পয়েন্ট আকারে বিশ্লেষণ করা হলো।
- আবেদনকৃত ব্যক্তির জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি লাগবে।
- এবং এর সাথে প্রয়োজন হবে পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
-
নমিনি হিসেবে যাকে নিযুক্ত করবেন সেই ব্যক্তির জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি
এবং পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
-
আবেদন করতে হবে কি যদি কোন অফিসে কর্মরত হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে তার আইডি
কার্ডের ফটোকপি এবং যদি সে ব্যবসায়ী হয় তাহলে এক্ষেত্রে তার ভিজিটিং কার্ড
অথবা ব্যবসায়ী কার্ডের ফটোকপি প্রয়োজন হবে।
-
বিগত ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট দিতে হবে এবং টিএন সনদপত্র প্রয়োজন হবে।
সিটি ব্যাংক বাইক লোন পদ্ধতি
কারো কাছে যদি বাইক কেনার টাকা না থাকে তাহলে এই ক্ষেত্রে সিটি ব্যাংক থেকে বাইক
লোন নিতে পারবে। সাধারণত city ব্যাংকের এ বাইক লোনের জন্য ১০ লক্ষ্য পর্যন্ত টাকা
দিয়ে থাকে। আর এই লোন পরিশোধ করতে হয় ৩৬ মাসের ভেতরে। সিটি ব্যাংক থেকে বাইক
লোন পেতে যে যোগ্যতাগুলো লাগবে তার নিচে উল্লেখ করা হলো ।
-
সিটি ব্যাংক থেকে বাইক লোন নিতে হলে অবশ্যই আবেদনকারীর বয়স হতে হবে ২১ বছর
থেকে ৬৫ বছরের ভেতরে।
-
আবেদনকারী যদি বেতনভুক্ত কর্মস্থলে হয় তাহলে এক্ষেত্রে তাকে ১ বছরের
স্যালারি সিট দেখাতে হবে। রাতে যদি ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন আর সিটি ব্যাংকের
বাইক লোন নিতে চান তাহলে এক্ষেত্রে কত এক বছরের আপনার ব্যবহার ব্যবসায়িক
লাভের অংশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে দেখাতে হবে।
- রাইট শেয়ারিং করার জন্য কমপক্ষে ৬ মাসের অভিজ্ঞতা থাকা লাগবে।
-
যারা বেতনভুক্ত কর্মচারী এদের জন্য প্রতি মাসের ইনকাম দেখাতে হবে ১২০০০ টাকা
এবং ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে ব্যবসায়িক লভ্য অংশের ৩০০০০ টাকা দেখাতে হবে।
এ যোগ্যতাগুলো যদি আপনার থেকে থাকে তাহলে আপনি সিটির ব্যাংকে যে লোন পাওয়ার জন্য
যে ফর্ম রয়েছে তা সঠিকভাবে পূরণ করে এল নিতে পারবেন। আশা করছি আপনি বুঝতে
পেরেছেন।
সিটি ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি
আপনি কি জানেন সিটি ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি সম্পর্কে। যদি না জেনেই থাকেন
তাহলে চিন্তার কারণ নেই। কারণ আর্টিকেলের এই অংশে আমরা আলোচনা করব সিটি
ব্যাংকের প্রবাসী লোন সম্পর্কে। আপনি সিটি ব্যাংকের এই প্রবাসী লোন এর মাধ্যমে
সর্বোচ্চ ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। চলুন জেনে আসা যাক
লোন পদ্ধতি সম্পর্কে ।
-
সিটি ব্যাংকের প্রবাসী লোন দেওয়া হয়ে থাকে মূলত প্রবাসী ব্যক্তির আয়ের
ওপর। তাই আপনি কি পরিমাণ আয় করেন তার ওপর ভিত্তি করবে আপনার লোনের পরিমাণ।
-
এছাড়া কিছু যন্ত্রপাতি কয় অথবা মেরামত করা, গৃহপালিত পশু ক্রয় করতে
পাওয়া যাবে রেমিটেন্স লোন।
-
সাধারণত সিটি ব্যাংকের যেকোনো ধরনের এজেন্ট পয়েন্ট গুলো থেকে ফর্ম সংগ্রহ
করে ডকুমেন্ট জমা দিয়ে পাওয়া যায় রেমিটেন্স লোন।
সিটি ব্যাংক পার্সোনাল লোন পদ্ধতি
সিটি ব্যাংকের যতগুলো লোন পদ্ধতি রয়েছে তার ভিতরে একটি হচ্ছে সিটি ব্যাংক
পার্সোনাল লোন পদ্ধতি। চলন তাহলে আর্টিকেলের এই অংশটি পড়ে আমরা জেনে আসি সিটি
ব্যাংকের পার্সোনাল লোন পদ্ধতি সম্পর্কে। আর এতক্ষণ তো আমরা জানলামই সিটি
ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় - সিটি ব্যাংক লোনের সুদের হার। চলুন তাহলে এবার এই
পার্সোনাল অন পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে আসি।
আপনি যদি আপনার ব্যক্তিগত যেকোনো ধরনের কাজের জন্য লোন করতে চান তাহলে সিটি
ব্যাংক থেকে করতে পারবেন পার্সোনাল লোন। এখান থেকে লোন পেতে পারেন ৫ থেকে ২০
লক্ষ টাকা। আর এ লোন পর্ষদ করার মেয়াদকাল হচ্ছে ১২ মাস থেকে শুরু করে ৬০ মাস
সময় পর্যন্ত। সিটি ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন পেতে কিছু শর্ত রয়েছে রয়েছে আর
সেগুলো হল -
- আবেদনকৃত ব্যক্তির বয়স হতে হবে ২২বছর থেকে ৬০ বছরের ভিতরে।
-
আপনি সিটি ব্যাংক থেকে যে কাজের উপর পার্সোনাল লোন নিতে চাচ্ছেন সে কাজের
ওপর কমপক্ষে আপনার ২ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। আর যদি বিজনেস নিয়ে কাজ
করে তাহলে অবশ্যই বিজনেসের উপর তিন বছরের অভিজ্ঞ হতে হবে।
-
আপনি যদি কোন কোম্পানির আওতাধীন কাজ করেন তাহলে অন্তত আপনাকে সেই বেতনের
উপর ব্যাংকের ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট দিতে হবে।
এ সকল দিকের পাশাপাশি সিটিব্যাংক থেকে লোন নিতে আপনার কিছু কাগজপত্র দরকার হবে
তা আমরা পয়েন্ট আকারের নিচে তুলে ধরেছি। চলুন এগুলো সম্পর্কে এবার জেনে নিন।
- আবেদনকৃত ব্যক্তির ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি দরকার হবে।
- এবং এর সঙ্গে আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও থাকতে হবে।
-
এক্ষেত্রে যে ব্যক্তিকে জামিনদার করবেন তার পাসপোর্ট সাইজ ছবি এবং জাতীয়
পরিচয় পত্রের ফটোকপি থাকতে হবে।
- অফিস আইডি কার্ড / ভিজিটিং কার্ডের কপি দরকার হবে।
সিটি ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নেওয়ার নেওয়ার জন্য ধর্মের সাথে উপায় বর্ণিত
এই কাগজপত্র গুলো দিলে সাধারণত খুব সহজে সিটি ব্যাংক থেকে এই লোন পাওয়া যায়।
সিটি ব্যাংক অটো লোন পদ্ধতি
আজকের আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে গেছি সিটি ব্যাংক লোন
পাওয়ার উপায় - সিটি ব্যাংক লোনের সুদের হার সম্পর্কে। সিটি ব্যাংক থেকে লোন
নেওয়ার জন্য যতগুলো লোন পদ্ধতি আছে তার ভিতরে একটি হচ্ছে সিটি ব্যাংক অটো লোন
পদ্ধতি। চলুন তাহলে আমরা এবার এ বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জেনে আসি।
সিটি ব্যাংক থেকে এই লোনের আওতায় ৩ লক্ষ টাকা হতে সর্বোচ্চ পাওয়া যাবে ৪০
লক্ষ টাকা পর্যন্ত। আর এ লোন পরিশোধ হয় ১২ মাস থেকে ৭২ মাসের ভিতরে। সিটি
ব্যাংক থেকে অটো লিওন পেতে কিছু যোগ্যতা থাকতে হবে। সিটি ব্যাংক থেকে অটো লোন
পেতে যে যোগ্যতা গুলো থাকতে হবে তা নিচে তুলে ধরা হলো।
-
সিটি ব্যাংকের এ লোনটি নেওয়ার জন্য অবশ্যই আবেদনকৃত ব্যক্তির বয়স থাকতে
হবে ২২ বছর থেকে ৬৫ বছর বয়সের মধ্যে।
- যেকোনো ধরনের কাজের উপরে অন্তত অভিজ্ঞতা থাকতে হবে এক বছরের।
-
আর আবেদনকৃত ব্যক্তি যদি ব্যবসায়ী হয় তাহলে এক্ষেত্রে দুই বছর ধরে তিনি
ব্যবসার সাথে যুক্ত আছেন এরকম প্রমান দাখিল করা লাগবে।
-
সিটি ব্যাংক থেকে এ অটো লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে মাসিক বেতন হতে হবে ৪০ হাজার
টাকার উপরে। তবে সিটি ব্যাংকের এই অটো লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে একটি বড়
সুবিধা হল কোন রকমে জামিনদার দরকার হয় না।
-
আপনি যদি সিটি ব্যাংক থেকে অটো লোন নিতে চান তাহলে উপরে বর্ণিত
যোগ্যতা গুলো যদি আপনার থেকে থাকে তাহলে উপরের আলোচনায় উল্লেখ কাগজপত্র
গুলো নিয়ে আপনি সিটি ব্যাংকে আবেদন করে লোন নিতে পারবেন।
আমাদের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আজকেরে আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সুবিধার দিক চিন্তা করে আলোচনা
করেছি সিটি ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় - সিটি ব্যাংক লোনের সুদের হার সহ সিটি
ব্যাংক লোন নিয়ে বিভিন্ন বিষয় বিস্তারিত। আশা করছি আপনি সবকিছু ভালোভাবে
বুঝতে পেরেছেন। কোথাও যদি বুঝতে অসুবিধা হয় তাহলে ব্যক্তিগতভাবে কমেন্ট করে
জানাতে পারেন।
আর হ্যাঁ, আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে বেশি বেশি শেয়ার
করে দিন। কারন আপনাদের এমন উৎসাহ গুলো আমাদেরকে কাজ করতে মোটিভেট করে। যদি এই
সমস্ত আরও পেতে চান তাহলে নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের
এই www.multiplebd
ওয়েবসাইটটিতে।
মাল্টিপল বিডির নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url