কপিরাইটিং কি - কপিরাইটিং কিভাবে করতে হয় -কপিরাইটার হতে কি যোগ্যতা লাগে
বাংলা আর্টিকেল লেখার সেরা ৩০টি নিয়ম জানতে এখানে চাপ দিনআজকের আলোচনার মুখ্য বিষয় কপিরাইটিং কি - কপিরাইটিং কিভাবে করতে হয় -কপিরাইটার
হতে কি যোগ্যতা লাগে সে বিষয় সম্পর্কে। তাই আপনি যদি এ বিষয়ে সম্পর্কে জানতে
চান তাহলে অবশ্যই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও আর্টিকেলটি
পরে আপনি আরো জানতে পারবেন একজন কপিরাইটার হওয়ার উপায় সম্পর্কেও।
আপনি যদি কপিরাইটিং করে আয় করতে চান তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। কারণ
আর্টিকেলটি পড়লে আপনি জেনে যাবেন কপিরাইটিং কি - কপিরাইটিং কিভাবে করতে হয়
-কপিরাইটার হতে কি যোগ্যতা লাগে। তাই অবশ্যই বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি শেষ
পর্যন্ত পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র
আপনি যদি কপিরাইটার হয়ে টাকা আয় করতে চান তাহলে অবশ্যই তার আগে আপনাকে
বিস্তারিত জ্ঞান থাকতে হবে কপিরাইটিং বিষয়ে। না জেনে থাকলে আপনি কপি রাইটার
হিসেবে কাজ করতে পারবেন না। যে বিষয়গুলো জানবেন আর্টিকেলটি পাওয়া বাদ
আর্টিকেলটি মূলত আলোচিত হয়েছে কপিরাইটিং নিয়েই।
কপিরাইটার হওয়ার যোগ্যতা থেকে শুরু করে কিভাবে করবেন এবং কপিরাইটিং নিয়ে সব
তথ্য উপাত্ত তুলে ধরা হয়েছে আর্টিকেলের ভেতরে। তাই অবশ্যই সবকিছু জানতে
আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
কিভাবে কপিরাইটিং শিখবেন
আজকের আর্টিকেলে আমাদের আলোচনার বিষয় ছিল কপিরাইটিং কি - কপিরাইটিং কিভাবে করতে
হয় -কপিরাইটার হতে কি যোগ্যতা লাগে। এর পাশাপাশি আপনার জানা দরকার কিভাবে
কপিরাইটিং শিখবেন ? আপনি যদি না জেনে থাকেন কপিরাইটিং কিভাবে শিখবেন তাহলে চলুন
জেনে আসা যাক বিস্তারিতভাবে। আপনি কি প্রফেশনালি কপিরাইটিং শিখতে চান ?
তাহলে আপনাকে ট্রেনিং সেন্টারে গিয়ে শেখাই হবে সব থেকে ভালো একটি মাধ্যম।
এছাড়াও আপনি যদি মনে করেন সেখানে না গিয়ে শিখবেন তাহলে আপনার জন্য ইউটিউব হতে
পারে একটি ভালো মাধ্যম কপি রাইটিং শেখার জন্য। এছাড়াও আপনি গুগলে সার্চ করো
শিখতে পারেন কপিরাইটিং। আশা করছি আপনি বুঝতে সক্ষম হয়েছেন।
কপিরাইটিং এবং কন্টেন্ট রাইটিং কপিরাইটিং এর মধ্যে পার্থক্য কি?
আমরা অনেকেই আছি যারা কপিরাইটিং এবং কনটেন্ট রাইটিংকে এক ভেবে থাকি। এদের ভেতর কিছুটা সদস্য পাওয়া গেল মূলত এগুলো একে অপরের থেকে আলাদা। তাই এ বিষয়ে সম্পর্কে আমাদের পুরোপুরি জানা দরকার। চলুন তাহলে এবার আমরা জেনে নেই কপিরাইটিং এবং কন্টেন্ট রাইটিং কপিরাইটিং এর মধ্যে পার্থক্য কি?
- কপি রাইটিং এর লক্ষ্য হচ্ছে মূলত টার্গেট ক্রেতা কিংবা অডিয়েন্স এর কাছে কোন পণ্যকে বিক্রি করা। অপরদিকে কন্টেন রাইটারের কাজ কাজ হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের তথ্য নিয়ে কোন বিষয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাঠকের কাছে তুলে ধরা।
- copywriting খুব বেশি বড় হয় না। এটা সাধারণত ৩০০ থেকে ৫০০ ওয়ার্ডের হতে পারে। অপরদিকে কনটেন্ট ১৫০০ থেকে শুরু করে ৩০০০ ওয়ার্ডেরও হতে পারে।
- কপিরাইটিং বিষয়টা ছোট অপরদিকে কনটেন্ট রাইটিং একটি দীর্ঘ বিষয়।
- কপিরাইটিং এর উদ্দেশ্য মূলত টার্গেট অর্জন কিংবা ক্রেতার নিকট প্রোডাক্ট সেল করা। উপর দিকে কন্টেন্ট রাইটিং হচ্ছে কোন বিষয় নিয়ে সঠিক ধারণা নিয়ে তা মানুষকে তারা আর্টিকেলের মাধ্যমে তথ্যগুলো তুলে ধরা।
- কপি রাইটিং ব্যবহার হয় বিজ্ঞাপনের স্লোগান ল্যান্ডিং পেজ লেখতে। অপরদিকে কনটেন্ট লেখা হয় মূলত ব্লগ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, ইমেইল, অথবা নিউজ লেটার রিপোর্ট করার ক্ষেত্রে।
- কপিরাইটিং এর কার্যকারিতা কে মাপা হয় স্বল্প মেয়াদে। অপরদিকে কন্টেন রাইটিং এর কার্যকারিতা গুলোকে মাপা হয় দীর্ঘমেয়াদী। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন কপিরাইটিং এবং কন্টেন রাইটিং এর মধ্যে পার্থক্য । কপিরাইটিং কি - কপিরাইটিং কিভাবে করতে হয় -কপিরাইটার হতে কি যোগ্যতা লাগে।এ বিষয়গুলো জানতে নিচের দিকে পড়ুন।
কপি রাইটিং কি
আপনি কি একজন কপিরাইট আর হতে চান ? কপি রাইটিং করে কি টাকা ইনকাম করতে চান ?
আপনার যদি ইচ্ছা থাকে একজন কপিরাইটর হয় তাহলে অবশ্যই তার আগে আপনাকে জানতে হবে
কপি রাইটিং কি। কপিরাইটিং জিনিসটা কি এটাই যদি আপনি না জানেন তাহলে কপিরাইটিং
কিভাবে করবেন তাইনা। চলুন তাহলে জেনে নিন কপিরাইটিং কি।
আমরা সাধারণত ভেবে থাকি যে কপিরাইটিং মানে হলো কোন ওয়েবসাইট থেকে কনটেন্ট কপি
করা। কিন্তু কপিরাইটের বিষয়টা এমন না। কপি রাইটিং সাধারণত ব্যবহার হয়ে থাকে
প্রমোশনাল মেটেরিয়ালস,আ্যডস,ওয়েব পেইজ ইত্যাদি বোঝানোর উদ্দেশ্যে। এক কথায়
বলতে গেলে আ্যডভার্টাইজিং এবং মার্কেটিং এর উদ্দেশ্যে লেখা রাইটিং কে বলা হয়
কপিরাইটিং।
কপিরাইটিং এমনভাবে লেখা হয় যেন যে এটা পড়বে সে খুব সহজেই আকৃষ্ট হবে এর উপরে।
কপিরাতিং বিষয়টা অনেকটা এরকম যে আপনি কাউকে কোন কিছুর সম্বন্ধে বলে কিংবা সে
বিষয়ে বুঝিয়ে কোন জিনিস কিনতে তাকে আকৃষ্ট করা বা জিনিসটি কেনার মত ব্যাপার।
মনে করুন আপনি আপনার কোন একটা বন্ধুর কাছে একটা ভালো টি-শার্ট সম্পর্কে বললেন।
আপনি এমনভাবে বললেন যাতে করে তার খুবই ভালো লাগলো এবং সে চিন্তা করছে তার এই
টি-শার্টটা কিনা উচিত। মূলত এ বিষয়টা হচ্ছে কপি রাইটিং। বর্তমানে ডিজিটাল
মার্কেটিং এর অগ্রগতিতে কপি রাইটারদের গুরুত্ব দিনদিন বেড়েই চলেছে।
কপিরাইটিং কিভাবে করতে হয়
আপনি যদি কপিরাইট করে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে জানতে হবে কিভাবে
কপিরাইটিং হয়। যে বিষয়টা আমরা অনেকেই জানিনা। আজকের আর্টিকেলে এই অংশটি পড়ার
মাধ্যমে আপনি জেনে যাবেন কপিরাইটিং কিভাবে করতে হয়। তাহলে আর দেরি কেন। চলুন
এখনই জেনে আসা যাক কপিরাইটিং করা সম্পর্কে।
- বিজ্ঞাপন লেখার মাধ্যমে কপিরটিং করা যেতে পারে।
- ছোট কোন ভিডিওর স্টেপ লিখেও।
- অনলাইন ভিত্তিক যে সকল বিজ্ঞাপন রয়েছে সেই পণ্যগুলো কিংবা সার্ভিস সমন্বিত কি ওয়ার্ড ভিত্তিক বিজ্ঞাপনের ভাষাকে দাঁড় করিয়ে।
- টিভি সেন্টারের বিভিন্ন বিজ্ঞাপন গুলোর মাঝে অল্প সময়ের এবং অল্প শব্দের মাধ্যমে পণ্য কিংবা সার্ভিস সম্পর্কে কাস্টমারের সামনে তুলে ধরা। আশা করছি আপনি বুঝতে সক্ষম হয়েছেন।
কপিরাইটার হতে কি যোগ্যতা লাগে
আজকের আর্টিকেলের প্রধান বিষয় ছিল কপিরাইটিং কি - কপিরাইটিং কিভাবে করতে হয়
-কপিরাইটার হতে কি যোগ্যতা লাগে। আর্টিকেলটি পরে আমরা তো জানলাম ই কিভাবে করতে
হয় কপি রাইটিং। কপিরাইটিং কাকে বলে বা কপিরাইটিং বিষয়টা কি । চলুম তাহলে এবার
যানা যাক কপিরাইটার হতে কি যোগ্যতা লাগে।
- আপনি যদি একজন কপি রাইটার হতে চান তাহলে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে কমপক্ষে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত পাস হতেই হবে কোন স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান হতে।
- আপনি কপারেটিং এর জন্য ডিপ্লোমা কোর্স করতে পারেন।
- কপির রাইটার হওয়ার জন্য অবশ্যই মানবিক বিষয়, সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রী বা স্নাতক সম্পূর্ণ থাকতে হবে। আপনি যে ভাষার উপরে কপিরাইট লিখবেন সে বিষয়ে আপনাকে পারদর্শী হতে হবে এবং সেটার উপর আপনার নিয়ন্ত্রণ ভালো থাকতে হবে।
- আপনি যেন কপির রাইটিং করতে পারেন সর্বোত্তম উপায় এজন্য আপনার কল্পনার শক্তিকে শক্তিশালী হতে হবে।
- যেকোনো বিজ্ঞাপনের জন্য প্রয়োজন মাফিক যোগাযোগ তৈরি।
- প্রার্থীকে কম্পিউটার জ্ঞান সম্পন্ন হতে হবে এবং যোগাযোগ দক্ষতা ও ভালো হওয়া লাগবে।
- কপি রাইটার হতে হলে বয়সসীমা থাকতে সর্বনিম্ন ১৭ এবং সর্বোচ্চ ২৩ বছরের ভেতরে।
- তবে এই ক্ষেত্রে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী যারা সংরক্ষিত শ্রেণির শিক্ষার্থী তাদের বয়স সীমার ক্ষেত্রে কয়েক বছর ছাড় দেওয়া রয়েছে। আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন
কপি রাইটারের বেতন
আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কপি রাইটিং করে কিভাবে তা তো জানলাম।কিন্তু কপি
রাইটারের বেতন কেমন। কপি রাইটিং করে কত টাকা পাওয়া যেতে পারে এ প্রশ্নটা মনে হতে
পারে। তাইতো আজকের আর্টিকেলের এই অংশে আলোচনা করা হয়েছে কপির রাইটারের বেতন
সম্পর্কে। একজন কপিরাইটের শুরুর দিকে কাজ করে প্রতি মাসে পেতে পারে ২০০০০ থেকে
২৫০০০ টাকা পর্যন্ত।
এই পদে যখন তিনি কাজ করতে করতে অনেক অভিজ্ঞ হয়ে যায় তখন সে কয়েক বছরের এই
অভিজ্ঞতার মাধ্যমে পেতে পারে প্রতিমাসে ৪০ হাজার টাকার মত বা তার থেকেও বেশি হতে
পারে। আবার অনেকের রয়েছে যারা এর সাথে নিজেরদের ব্যবসা শুরু করেন। তারা মাসে লাখ
খানিক টাকার বেশি আয় করে।
কপিরাইটিং শিখতে কতদিন সময় লাগে
বর্তমান সময়ে কপিরাইটিং অনেক জনপ্রিয়। আপনি খুব সহজেই কপিরাইটিং করে টাকা আয়
করে নিতে পারেন। যারা নতুন করে কপিরাইট হতে চান তারা জানতে চায় যে কপিরাইটার হতে
কতদিন সময় লাগবে। তাই এখন আমরা জানবো কপিরাইটিং শিখতে কতদিন সময় লাগে।
কপিরাইটিং মূলত কনটেন্ট রাইটিং এর থেকে অনেক সহজ।
আমরা যারা কপিরাইটিং কাজটা শিখতে চাই তারা তিন থেকে চার মাস কপিরাইটিং এর পেছনে
ব্যয় করলেই এবং প্রত্যেকদিন যদি দুই থেকে চার ঘন্টা সময় দেই তাহলে খুব ভালোভাবে
শিখে যাব কপিরাইটিং কাজটি। কপিরাইটিং শিখে খুব সহজেই আপনি আয় করতে পারবেন অনলাইন
থেকে। আশা করছি আপনি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।
কপিরাইটিং এর কিছু জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস
আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আমরা তো জানলাম কপিরাইটিং কি - কপিরাইটিং কিভাবে করতে হয় -কপিরাইটার হতে কি যোগ্যতা লাগে। এখন আমাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে কপিরাইটিং এর কিছু জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস কোনগুলো। তাইতো আর্টিকেলের অংশ পড়ার মাধ্যমে আমরা এ প্রশ্নের উত্তর জেনে যাব। কপিরাইটিং এর জন্য জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস গুলো হলো-
- আপনি নিশ্চয়ই ফাইবারের নাম শুনেছেন। কপিরাইটিং এর জন্য অন্যতম একটি মার্কেটপ্লেস হচ্ছে Fiver.com.
- freelancer.com অন্যতম এক মার্কেটপ্লেস কপিরাইটিং এর।
- upwork.com হলে আপনাকে জন্য একটি মার্কেটপ্লেস।
- এছাড়া অন্যতম একটি মার্কেটপ্লেস হচ্ছে Guru.com
- উপরে বর্ণিত এ সকল মার্কেটপ্লেস গুলো ছাড়াও আরো অনেক মার্কেটপ্লেস আছে । আপনি চাইলে সে মার্কেটপ্লেস গুলো ব্যবহার করেও কপিরাইটিং কাজ করে সহজে ইনকাম করতে পারবেন।
একজন কপিরাইটার হওয়ার উপায়
কপিরাইটিং কি - কপিরাইটিং কিভাবে করতে হয় -কপিরাইটার হতে কি যোগ্যতা লাগে এগুলো
জেনে নিশ্চয়ই আপনি ভাবছেন আমিও যদি কপিরাইটর হতে পারতাম।প্রিয় পাঠক আপনার এই
ভাবনার কথা চিন্তা করেই আমরা আর্টিকেলের এই পর্বে আলোচনা করেছি একজন কপিরাইটার
হওয়ার উপায়। তাহলে এত দেরি কেন চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে আসা যাক।
আপনি আপনি যদি কপিরাইট হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার চিন্তা ভেবে থাকেন তাহলে
অবশ্যই আপনাকে HSC পাশ হতে হবে। আপনি এ সম্পর্কে একটি ডিপ্লোমা কিংবা স্নাতকোত্তর
হতে হবে। আপনি যেটা করতে পারেন আমাদের বাংলাদেশের অনেক ইন্সটিটিউট বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে। আপনি একটা কোর্স করে নিতে পারেন।
তারপর আপনি একটা বিজ্ঞাপন সংস্থায় যোগ দেওয়ার মাধ্যমে কিংবা নিজের ব্যবসা শুরু
করে দিতে পারেন। এছাড়াও বর্তমান সময়ে অনেক youtube কোর্স রয়েছে যেগুলো আপনি
করে দক্ষতা নিতে পারেন। কপিরাইটার হওয়ার পেছনে অন্যতম অপশন হল আপনাকে দুঃখ
দেওয়ার হতে হবে। উপরে বর্ণিত এই দিকগুলোর পাশাপাশি যখন আপনি একজন দক্ষতাবান হয়ে
উঠবেন তাহলে আপনি কপির রাইটার হয়ে উঠতে পারবেন। আশা করছি বিস্তারিত বিষয় সমূহ
জানতে সক্ষম হয়েছেন।
লেখকের শেষ কিছু কথা
আপনি যদি কপিরাইটার হতে চান তাহলে অবশ্যই এক্ষেত্রে আপনাকে যথেষ্ট দক্ষতা হতে
হবে। আপনি কপির আইটেম কিভাবে করবেন তা নিশ্চয় জেনে গেছেন আর্টিকেলটি পড়ে কারণ
আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে কপিরাইটিং কি - কপিরাইটিং কিভাবে করতে হয়
-কপিরাইটার হতে কি যোগ্যতা লাগে।নিশ্চয়ই আপনি এগুলো থেকে বিস্তারিতভাবে জেনে
গেছেন।
প্রিয় পাঠক, আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে যেতে আপনার ভালো লেগে থাকে কিন্তু উপকৃত
হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি শেয়ার করে দিন।আর হ্যাঁ এ সকল তথ্য পেতে
নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের এই www.multiplebd.com ওয়েবসাইটটি। কারণ আমরা
প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন বিষয়ে কন্টেন্ট লিখি। এতক্ষণ ধৈর্য ধরে সঙ্গে থাকার জন্য
অসংখ্য ধন্যবাদ।
মাল্টিপল বিডির নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url