ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া পদ্ধতি যেনে নিন

মেদ কমানোর সেরা উপায় যেনে নিনআজকের পোস্টে আমাদের আলোচনার বিষয় ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে। আপনি যদি এসব পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের পোস্টটি হতে যাচ্ছে আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।ছোট থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবাই ই শিকার হয় ডায়াবেটিসের। তাই অবশ্যই জানতে হবে ডায়াবেটিস কমানোর পদ্ধতি গুলো। যে বিষয়গুলো থাকছে আজকের পুরো পোস্ট জুড়ে।
প্রতিটি ঘরে ঘরে এখন লেগে আছে ডায়াবেটিসের সমস্যা। সামর্থ্য না থাকার কারণে অনেকেই পারেন এর উপযুক্ত চিকিৎসা করতে । তাই অবশ্যই জানা দরকার ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া পদ্ধতি । যা আপনি পাবেন এ পেয়ে যাবেন এ পোস্টে। এছাড়াও আমরা আপনাকে আরো জানাবো ডায়াবেটিস এর লক্ষণ কিভাবে বুঝবেন সে সম্পর্কেও। তাই অবশ্যই বিস্তারিত জানতে পোস্ট টি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

ভূমিকাঃ

অন্যান্য যেকোনো অসুস্থতার থেকে একজন ডায়াবেটিক রোগীর অবস্থা খারাপ হওয়ার ঝুঁকি থাকে অনেক বেশি। আর এখন তো যতদিন যাচ্ছে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে । অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে। কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করলে মুক্তি পেতে পারে এই সমস্যা থেকে। ডায়াবেটিস রোগীকে ডায়াবেটিস তাহলে অবশ্যই সঠিকভাবে খাবার খাওয়া দরকার।

এছাড়াও কিছু পদ্ধতি রয়েছে যেগুলো মেনে চললে ডায়াবেটিস কমে অনেকটাই। ডায়াবেটিস সমস্যায় আবার কিছু কিছু খাওয়ার খাওয়া একদমই ঠিক না। যেগুলো খেলে বেড়ে যেতে পারে আপনার ডায়াবেটিস। এসব ডায়াবেটিস সমস্যা থেকে নিজেকে তাই দূরে রাখতে হবে।এসব বিভিন্ন দিক নিয়ে আজকের পোস্ট জুড়ে থাকছে বিস্তারিত।

ডায়াবেটিস এর লক্ষণ কিভাবে বুঝবেন

ডায়াবেটিস সমস্যার সমাধান করার জন্য তার আগে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে কিনা। নয়তো ডায়াবেটিসের সমস্যা সমাধান করা মুশকিল। অনেক সময় দেখা যায় ডায়াবেটিস ধরা পড়ে অনেক দেরিতে। কিন্তু কিছু লক্ষণ গুলো দেখলে বুঝতে পারবেন যে আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে। তাহলে দেরি কিসের চলুন জেনে আসা যাক।

  •  ডায়াবেটিসের অন্যতম একটি লক্ষণ হচ্ছে ঘনঘন প্রস্রাব হয়। রক্তে যখন শর্করা পরিমাণ বৃদ্ধি হয় তখন কিডনি চাই প্রস্রাবের মাধ্যমে সেটা বের করে।
  • আর যে কারণে দেহে পানির চাহিদা বৃদ্ধি পায় এবং পিপাসা লাগে। 
  • কেউ যদি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয় তাহলে তার দ্রুত আকার ওজন কমে। 
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ব্যাপকভাবে কমে যায় ডায়াবেটিস হলে। 
  • বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা যায় ডায়াবেটিস হলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং চুলকানি দেখা দেয়। 
  • হঠাৎ করে যখন দেখবেন ক্ষুধা  আগের থেকে অনেক বেশি গুণ বেড়ে গেছে, তাহলে বুঝতে হবে ডায়াবেটিস হয়েছে। এ সময় দেরি না করে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। 
  • ডায়াবেটিস হলে শরীর আগের থেকে বেশি ক্লান্ত লাগে।
  • স্বাভাবিকের তুলনায় পরিশ্রম ক্ষমতা অনেক কমে যায়। 
  • হঠাৎ করে আপনার মনে হচ্ছে চোখে সবকিছু আবছা লাগছে। এটা কিন্তু ডায়াবেটিসের লক্ষণ। 
  • বিভিন্ন সময় ডায়াবেটিস হলে শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা অনুভূত হয়। 

ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া পদ্ধতি

পুরোপুরিভাবে ডায়াবেটিস ভালো করা সম্ভব না। কিন্তু কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করলে ডায়াবেটিস কমিয়ে জীবন কাটাতে পারেন স্বাভাবিকভাবে। এতক্ষণ তো ডায়াবেটিসের লক্ষণ গুলো জানলেন। তাহলে এখন জেনে নিন ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে।
  • নিয়মিত হাঁটাঃ আপনি যদি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাহলে অবশ্যই নিয়মিত হাটার কোন বিকল্প নেই। নিয়মিত হাটার ফলে শরীরে ক্যালরি এবং চর্বি অতিরিক্ত মাত্রায় না থেকে স্বাভাবিক থাকে। তাই প্রতিদিন অন্ততপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ মিনিট হাঁটার চেষ্টা করুন। 
  • সময় মত খাবার খাওয়াঃ ডায়াবেটিস সমস্যা কমাতে হলে অবশ্যই ঠিকঠাক ভাবে সময় মত খাবার খেতে হবে। 
  • রুটি খাওয়াঃ ডায়াবেটিস কমাতে  সময় মত খাওয়ার খাওয়ার পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হয় কি খাওয়া হচ্ছে  সেটার দিকে। বিশেষজ্ঞদের মতে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে তিন বেলাতে ভাত না খেয়ে রুটি খাওয়া উচিত। 
  • মেথি বিজ ও জলঃ ডায়াবেটিস প্রতিকারের জন্য অন্যতম হচ্ছে মেথি। মেথি দিয়ে যদি সারারাত ভিজিয়ে রাখার পর সকালে জলের সাথে খাওয়া যায় তাহলে সেটা ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের জন্য হতে পারে অনেক উপকারী। 
  • নিম পাতার রসঃ গবেষণায় দেখা গেছে যে নিম পাতার রস যদি নিয়মিত সকালে খাওয়া যায় তাহলে সেটা ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে। কারণ নিম পাতার রস সাহায্য করে রক্তে শর্করার পরিমাণ কম করতে। 
  • দুশ্চিন্তা দূর করাঃ যে কারো জন্যই দুশ্চিন্তা ভালো না। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে দুশ্চিন্তা কারণ হতে পারে রক্তে সরকারের মাত্রা বাড়াতে। তাই দুশ্চিন্তা কমাতে হলে নিজের পছন্দের কাজ করা, হাটাচলা করা, ব্যায়াম করলে সহায়ক হয় দুশ্চিন্তা কমাতে। 
  • চিনি ছাড়া চা খাওয়াঃ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ডায়াবেটিসের মাত্রা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে চলে আসে যদি চিনি ছাড়া চা খাওয়া যায়। চিনি ছাড়া চায়ের ভেতরে রয়েছে এন্টি অক্সিডেন্ট অধিক।তাই অবশ্যই চিনি ছাড়া চা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। 

ডায়াবেটিস হলে যেসব সমস্যা হয়

ডায়াবেটিস হলে শরীরে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এতক্ষণ আমরা আলোচনা করছিলাম ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে। তাহলে এবার জেনে আসা যাক ডায়াবেটিস হলে যেসব সমস্যা হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত। 
  • কেউ যদি দীর্ঘকাল ধরে ডায়াবেটিসে করা হয়ে থাকে তাহলে এর ফলে ক্ষতি হতে পারে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের রক্তনালীর। 
  • ডায়াবেটিস হওয়ার ফলে শরীর শুষ্ক  হয়ে যায়। 
  • বিভিন্ন সময়ে চোখে আবছা অনুভূত হয়। 
  • শরীরের কোন অংশ যদি কেটে যায় তাহলে সেটা শুকাতে স্বাভাবিক থেকে বেশি সময় নেয়।
  • খুব সহজেই অল্প পরিশ্রম করা হলেও শরীর   ক্লান্ত হয়ে যায়। 
  • ঘনঘন পস্রাব লেগে থাকে যা হতে পারে সমস্যার কারণ। 
  • বিভিন্ন সময় ডায়াবেটিস হওয়ার পরে ত্বকে বেশি বেশি চুলকানি হয়। 
  • দীর্ঘ সময় ধরে যদি ডায়াবেটিসের শিকার হলে তাহলে বিভিন্ন সময় চোখের সমস্যা দেখা যায়। 
  • গর্ভকালীন অবস্থায় যদি ডায়াবেটিসের শিকার হয় তাহলে গর্ভবতী মা এবং পেটে থাকা শিশুর জন্য অনেক ক্ষতিকর। 
  • শরীরে যদি ডায়াবেটিসের মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে থাকে তাহলে এটার ফলে বিভিন্ন সময় হৃদরোগের সমস্যা ও সৃষ্টি হয়। 

ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ কি

অনেকেই ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত হলেও জানে না ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ কি। এসব কারণ সম্পর্কে যদি জানা থাকে তাহলে এসব দিক থেকে সতর্কতা অবলম্বন করে চললে মিলতে পারে কিছুটা হলেও সমাধান। তাই অবশ্যই এগুলো জানা দরকার। তাহলে আর দেরি কিসের এখনই জেনে নিন  ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ কি ? 
  • প্লাস্টিক দ্রব্যে খাবার খাওয়াঃগবেষণায় দেখা গেছে প্লাস্টিক জাতীয় দ্রব্যে যদি খাবার খাওয়া হয় তাহলে  ডায়বেটিস হতে পারে। কারণ এসব প্লাস্টিক জাতীয় দ্রব্যে  এমন রাসায়নিক পদার্থ যেগুলোর ফলে রক্তচাপ বাড়তে পারে আর যে কারণে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 
  • পানিশূন্যতাঃদেহে যদি পানির পরিমাণ পর্যাপ্ত না থাকে তাহলে পানি শূন্যতা সৃষ্টি হওয়ার মাধ্যমে এক ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয় এবং যেটার মাধ্যমে সুগারের মাত্রা স্বাভাবিক না থেকে সেটা ডায়াবেটিস রোগ সৃষ্টি করার কারণ হয়। 
  • রাতে ফাস্টফুড খেলেঃ আপনি যদি প্রতিদিন রাতে ফাস্টফুড  এবং খাওয়ার সাথে সাথে ঘুমিয়ে পড়েন। এবং সকালে তাড়াতাড়ি না উঠে দেরি করে উঠা এমনকি হাঁটাহাঁটি না করার কারণে তৈরি হতে পারে ডায়াবেটিস। 
  • পেটে চর্বিঃ যারা স্বাস্থ্য সচেতন নয় এমনকি শরীরচর্চা করে না ঠিকমতো এদের ক্ষেত্রে পেটে চর্বির পরিমাণ অধিক হয়ে যায়।ফলে এর চর্বির কারণে সম্ভাবনা থাকে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার। 
  • ইনসুলিন তৈরি না হওয়াঃ শরীরে যখন ইনসুলিন তৈরি হওয়ার প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত  ঘটে তখন ডায়াবেটিস সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। 

ডায়াবেটিস সহজে ভালো হয় কি খেলে

কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খাবার ফলে ডায়াবেটিস ভালো হতে পারে খুব সহজেই। যে বিষয়গুলো অনেকেরই অজানা। তাহলে আর দেরি না করে এবার জেনে নিন ডায়াবেটিস সহজে ভালো হয় কি খেলে।
  • পালংশাকঃ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক উপকারী হলো পালংশাক।পালং শাকে রয়েছে অধিক পরিমাণে ফাইবার এছাড়াও আইরন এবং প্রোটিনও রয়েছে । তাই পালং শাক এ   সকল উপাদান  সকল উপাদান গুলো রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এর কারণে ডায়াবেটিস ও কমে।
  • মিষ্টি কুমড়াঃ মিষ্টি কুমড়াতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে তাই মিষ্টি কুমড়া খেলে  ডায়াবেটিসও কমে। কারণ মিষ্টি কুমড়াতে থাকে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার। 
  • টমেটোঃ ডায়াবেটিস রোগীরা যদি টমেটো খায় তাহলে সেটা অনেক উপকারী। টমেটোতে এক ধরনের লাইকোপেন থাকে যেটা রক্তের শর্করাকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। ভিটামিন সি ও  রয়েছে টমেটোতে।
  • ঢেঁড়সঃ  অনেক উপাদান রয়েছে ঢেঁড়সের   ভিতরে। উল্লেখযোগ্য হচ্ছে পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন সি সহ আরো অনেক কিছু।ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ঢেঁড়স অনেক উপকারী। 

ডায়াবেটিস হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না

এতক্ষণ পর্যন্ত আমরা ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া পদ্ধতি থেকে শুরু করে ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ এবং ডায়াবেটিস হলে যেসব সমস্যা হয় সহ অনেক কিছু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি । এমন কিছু খাবার রয়েছে যেগুলোর না খাওয়া হলে ডায়াবেটিস থেকে কিছুটা হলেও দূরে থাকা যায়। তাহলে চলুন এবার জেনে নিন। ডায়াবেটিস হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না।

ডায়াবেটিস হলে অবশ্যই চিনির পরিমাণ কম রাখতে হবে। অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি খাওয়া হলে সেটা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মোটেও ভালো না। তাই অবশ্যই চিনির পরিমাণ কম রাখুন। এর পাশাপাশি ডায়াবেটিস রোগীদের অবশ্যই কম করে আমাদের লবণ খেতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে অবশ্যই কম পরিমাণে কলা খাওয়াই ভালো।

এর কারণ হচ্ছে কলাতে থাকা উপাদান গুলো ডায়াবেটিস বাড়িয়ে দিতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীরা যদি আম খেয়ে ফেলে তাহলে সেই ক্ষেত্রে আরো বেশি সমস্যা হতে পারে। কারণ আমি থাকে প্রচুর পরিমাণে শর্করা এবং এই শর্করা বাড়িয়ে দেয় ডায়াবেটিস। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপরে খেতে পারেন। আশা করছি আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

আমাদের পরামর্শঃ

ডায়াবেটিস রোগীরা অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার এবং কতদিন নিয়মিত হাঁটাচলা করতে হবে। চেষ্টা করতে হবে চিনি ছাড়া চা খাওয়ার।আজকের পোস্টে আমরা আলোচনা করছিলাম ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া পদ্ধতি ডায়াবেটিস হওয়ার লক্ষণ সহজ বিস্তারিত বিষয় সমূহ। আশা করছি আপনি অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। 

প্রিয় পাঠক, আজকের পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি শেয়ার করে দিন এবং আপনার একটি শেয়ারের মাধ্যমে সুযোগ করে দিন এসব তথ্য সেবা গুলো পেতে। আর হ্যাঁ অবশ্যই নিয়মিত ভিজিড করুন আমাদের এই৷ WWW.multiplebd.com ওয়েবসাইটি।এতক্ষণ ধৈর্য  ধরে সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাল্টিপল বিডির নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url