মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি

কাঁঠালের উপকারিতা ও ক্ষতি কি জানুনমিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা ও অপকারিতা আজকের পোস্টে আমরা আলোচনা করতে যাচ্ছি । মিষ্টি কুমড়াতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন। আপনি যদি জানতে  চান ডায়াবেটিকস হলে কি মিষ্টি কুমড়া খাওয়া যাবে এবং মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা ও অপকারিতা  তাহলে আর্টিকেলটি পড়ে জেনে নিন।
মিষ্টি কুমড়া এমন একটা ফল যেটা শুধু পাকা নয় বরং কাঁচা অবস্থাতেও খাওয়া যায়। তবে মিষ্টি কুমড়ার প্রধান ব্যবহার পাকা অবস্থায়। বাংলাদেশের অন্যতম এক পরিচিত সবজি মিষ্টি কুমড়া। এর রয়েছে বহুবিধ ব্যবহার। মিষ্টি কুমড়ার এসব বিষয়গুলো নিয়ে যেগুলো আপনি এই পোস্টে জানতে পারবেন।.

ভূমিকা 

প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও বিভিন্ন পুষ্টিগুনে ভরপুর অন্যতম একটি সবজি হচ্ছে মিষ্টি কুমড়া। মিষ্টি কুমড়া দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি এর উপকারও অনেক। মিষ্টি কুমড়ার পাতা সহ কচি ডগাও খাওয়া যায়। আমাদের বাংলাদেশে অন্যতম এক পুষ্টিকারী ও ভিটামিন সমৃদ্ধ সবজি হচ্ছে মিষ্টি কুমড়া। মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক।

মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা 

মিষ্টি কুমড়া খায় না এমন মানুষ খুব কমই রয়েছে। আমরা সকলেই মিষ্টি কুমড়া খেয়ে থাকি । কিন্তু অনেকেই জানেনা মিষ্টি কুমড়ার এসব গুরুত্বপূর্ণ উপকার সম্পর্কে। তাইতো এবার আমরা আপনাকে জানাবো মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা নিয়ে। নিম্নে মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা তুলে ধরা হলো -
  • মিষ্টি কুমড়া এমন একটি ফল যা খেলে সেটা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
  • যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য এক অন্যতম সবজি হচ্ছে মিষ্টি কুমড়া। কারণ মিষ্টি কুমড়াতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। আর যে কারণে ফাইবার থাকার জন্য সেটা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করাতে  সাহায্য করে। 
  • মিষ্টি কুমড়ায় এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যেটা আমাদের শরীরে ক্যান্সার হৃদরোগ সহ বেশ কিছু মারাত্মক রোগ  দূরে রাখে।
  • ত্বকের জন্য মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা অনেক কারণ মিষ্টি কুমড়াতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ । 
  • স্ট্রেস কম করতেও মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা রয়েছে কারণ মিষ্টি কুমড়াতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম। 
  • যারা মেদ সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য মিষ্টি কুমড়া ব্যাপক ভূমিকা রাখে। কারণ মিষ্টি কুমড়াতে ক্যালোরি  পরিমাণ কম পরিমাণে থাকে ও ফাইবার রয়েছে অধিক। 
  • মিষ্টি কুমড়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। 
  • শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করতে মিষ্টি কুমড়া অনেক উপকার করে। 
  • গবেষণায় দেখা গেছে যদি নিয়ম করে প্রতিনিয়ত মিষ্টি কুমড়া খাওয়া যায় তাহলে রক্তের চিনির পরিমাণের পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে ।
  • মিষ্টি কুমড়াতে ভিটামিন সি ও ভিটামিন এ রয়েছে। 
  • মিষ্টি কুমড়াতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকার কারণে এটা আমাদের চুল ও ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে। 
  • খাদ্য হজম করতে মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা অনেক। 
  • ত্বকে বয়সের ছাপ প্রতিরোধ  হয় মিষ্টি কুমড়া খেলে। 

মিষ্টি কুমড়ার  অপকারিতা 

সব কিছুরই ভালো দিকের পাশাপাশি কিছু খারাপ দিক ও থাকে তাই জানতে হবে মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা ও অপকারিতা । মিষ্টি কুমড়ারও কিছু অপকারী দিক রয়েছে। তো চলুন এবার জানা যাক মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা সমূহ -

  • যাদের এলার্জি সমস্যা রয়েছে,পরিমাপের বেশি অতিরিক্ত মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার ফলে এলার্জির সমস্যা বাড়তে পারে।আর যে কারণে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন হাঁচি হতে পারে চুলকানি সহ  পেট ব্যথাও হতে পারে। 
  • মিষ্টি কুমড়াতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও ভিটামিন থাকায় এটা হজমে সাহায্য করলেও  অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়ার ফলে সেটা এসিডের সমস্যা সৃষ্টি করে। 
  • মিষ্টি কুমড়াতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে যে কারণে গর্ভাবস্থায় যদি অতিরিক্ত মিষ্টি কুমড়া খাওয়া হয় তাহলে সেটা পেটে থাকা সন্তানের জন্য জন্মের সময় তার ত্রুটির আশঙ্কা থাকে। 
  • লো প্রেসার রোগীদের জন্য মিষ্টি কুমড়া অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে তার শরীরে প্রেসার এর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। 
  • অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়ার ফলে সেটা পেটে সমস্যা তৈরি করতে পারে। 
  • মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার ফলে উচ্চ রক্তচাপ কম হয় কিন্তু যদি বেশি পরিমাণে খাওয়া হয় তাহলে রক্তচাপ খুব কমে যায় আর যে কারণে শরীরে সমস্যা সৃষ্টি হয়। 

ডায়াবেটিকস হলে কি মিষ্টি কুমড়া খাওয়া যাবে

অনেকে জানতে চান ডায়াবেটিকস হলে কি মিষ্টি কুমড়া খাওয়া যাবে কিনা। যে বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনার জানা দরকার। অনেকে রয়েছে যারা মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানলেও এটা জানে না যে ডাইবেটিকস হলে মিষ্টি কুমড়া খাওয়া যায় কিনা। তো চলুন আপনার অজানা প্রশ্নের উত্তর গুলো জেনে নিন -

প্রথমেই বলে রাখি,ডায়াবেটিকস হলে মিষ্টি কুমড়া খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এজন্য ডায়াবেটিস হলে মিষ্টি কুমড়া খাওয়া যায়। আমাদের রক্তের ভিতরে শর্করার মাত্রা ঠিকমতো পরিমাণ মতো রাখতে এবং সেটা নিয়ন্ত্রণে অনেক ভূমিকা রাখে। এজন্য ডায়াবেটিস অবস্থাতেও মিষ্টি কুমড়া খেতে পারেন।

কিন্তু অনেকে মনে করে থাকেন যে ডায়াবেটিস হলে মিষ্টি কুমড়া খাওয়া যাবেনা। কিন্তু এসব ভুল ধারণা। মিষ্টি কুমড়াতে জিআই পরিমাণ কম রয়েছে আর যে কারনে ডায়াবেটিক প্রতিরোধের জন্য মিষ্টি কুমড়া অনেক উপকারী। কিন্তু তাই বলে অনেক বেশি পরিমাণে মিষ্টি কুমড়া খাওয়া যাবেনা। ডায়াবেটিকস হলে একজন মানুষ দিনে সর্বোচ্চ  ৮০ থেকে ১০০ গ্রাম মিষ্টি কুমড়া খেতে পারবেন । তাই সবশেষে একথা বলা যায় যে ডায়াবেটিস হলে মিষ্টি কুমড়া খাওয়া যায়।  

মিষ্টি কুমড়ার বিচি কিভাবে খাবেন

আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আমরা জেনেছি মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা ও অপকারিতা । পাশাপাশি  মিষ্টি কুমড়ার বিচি কিভাবে খাবেন এ বিষয়টা আপনার জানা দরকার। কারণ মিষ্টি কুমড়ার বিচির ওমরয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। তো চলুন জেনে নিন-

পাকা মিষ্টি কুমড়ার বিচি খাওয়ায় সবচেয়ে ভালো। মিষ্টি কুমড়ার বিচিগুলো ভালোভাবে ধুয়ে সেগুলো রোদে শুকিয়ে রেখে দিন কাচের বয়ামে। তবে সেটা তেল বিহীন রাখতে হবে। এই বিচিগুলো খেতে পারেন চিবিয়ে অথবা কোন ফলের সাথে। এছাড়াও ভালোভাবে মিষ্টি কুমড়ার বিচি গুলো ব্লেন্ড করে নিয়ে সেগুলো সুফের সাথেও খেতে পারেন। ছোট বাচ্চাদের জন্য খিচুড়ি রান্নার ক্ষেত্রে মিষ্টি কুমড়ার বিচি গুলো দিতে পারেন।

মিষ্টি কুমড়া খেলে কি এলার্জি হয়

অনেকের মাঝেই এই প্রশ্নটা নিয়ে অনেক যদি কিন্তু আছে যে মিষ্টি কুমড়া খেলে কি এলার্জি হয় কিনা। এমন অনেকেই রয়েছে যারা মনে করে মিষ্টি কুমড়া খেলে এলার্জি হয় আবার  অনেক লোক মনে করে মিষ্টি কুমড়া খেলে এলার্জি হয় না। তাই অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে মিষ্টি কুমড়া খেলে কি অ্যালার্জি হয়? তো চলুন এবার জেনে নিন -

মিষ্টি কুমড়া খেলে কি এলার্জি হয় এ বিষয়টা পুরোপুরি জানতে হলে অবশ্যই তার আগে আপনাকে মিষ্টি কুমড়া খেতে হবে। মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার ফলে যদি মনে হয় শরীরে এলার্জির কোন লক্ষণ দেখা দিচ্ছে তাহলে অবশ্যই আপনাকে বুঝতে হবে যে মিষ্টি কুমড়ায় আপনার এলার্জি রয়েছে। আর এসব লক্ষণ যদি দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে মিষ্টি কুমড়া খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। 

মিষ্টি কুমড়া চাষের সময় ও পরিচর্যা 

মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা ও অপকারিতা  আমরা তো জানলাম।  অনেকেই মিষ্টি কুমড়া চাষ করতে চান কিন্তু জানেন না যে মিষ্টি কুমড়ার বিজ কখন বপন করতে হয় এবং পরিচর্যা কিভাবে করা লাগে। তো চলুন এবার জেনে এসব বিষয় সম্পর্কে -

মিষ্টি কুমড়া চাষের সময়ঃ মিষ্টি কুমড়া চাষের সময় হচ্ছে, যারা বৈশাখী কুমড়া চাষ করতে চায় সেক্ষেত্রে বৈশাখী কুমরার বীজ মাঘ মাসে বপন করতে হয়। আর বর্ষাতি কুমড়ার বীজ বপণের ক্ষেত্রে বৈশাখ মাসে বীজ বপন করতে হয়। কিন্তু এমন অনেকে রয়েছে যারা মাঘী কুমড়া চাষ করেন তো সে ক্ষেত্রে মাঘী কুমরার বিশ্রাবণ মাসে ভবন করতে হয়।
 
মিষ্টি কুমড়া গাছের পরিচর্যাঃ মিষ্টি কুমড়ার গাছ লাগানোর পরে যদি আগাছা থাকে তাহলে অবশ্যই সেটা পরিষ্কার করে চারাগাছের গুড়ার কিছু মাটির তুলে দিতে হবে। মাঝে মাঝে নিড়ানি দিয়ে গাছের গোড়ার মাটি আলগা করে দিতে হবে। গাছের গোড়ার কাছের অবস্থানে কিছু খড় ১৬ থেকে ২০ দিন পর বিছিয়ে দিতে হবে।

মিষ্টি কুমড়ার ফল ধরা শুরু করলে ফলের নিচেও কিছু পরিমাণ খর বিছিয়ে দিতে হবে। যেহেতু বৈশাখী কুমড়া মাটিতে তাই এক্ষেত্রে মাচার প্রয়োজন হয় না তবে অন্যান্য কুমড়ার জন্য মাচার পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে । গাছে লতা পাতা যদি বেশি পরিমাণ থাকে তাহলে অবশ্যই কিছু লতা পাতা ছেঁটে দিতে হবে ।

মিষ্টি কুমড়া খেলে কি ওজন কমে

অনেকেই জানতে চান যে মিষ্টি কুমড়া খেলে কি ওজন কমে ? একজন স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ হিসেবে অবশ্যই আপনার জানা দরকার  মিষ্টি কুমড়া খেলে কি ওজন কমে কিনা? তো চলুন জেনে নিন -

মিষ্টি কুমড়া ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করে। বিশেষ করে মিষ্টি কুমড়ার জুস ওজন কমানোর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।মিষ্টি কুমড়াতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ থাকায় সেটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। মিষ্টি কুমড়াতে ক্যালরি পরিমাণ কম থাকার কারণে এবং ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে ওজন কমানোর জন্য মিষ্টি কুমড়া অনেক উপকার করে। 

মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার নিয়ম

মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার জন্য চা পাতা তেমন কোন নিয়ম নেই তাই একাধিক ভাবে মিষ্টি কুমড়া খাওয়া যায়। আপনারা অনেকে আমাদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন যে মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার সঠিক নিয়ম কি। তাই আলোচনার এই পর্বে এসে আপনাদের জানিয়ে দেবো মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। চলুন তাহলে সরাসরি এবার সঠিক নিয়ম আমরা জেনে আসি।

এখন আমরা যে সকল নিয়ম বলবো উল্লেখিত এ সকল নিয়ম অনুযায়ী যদি আপনি মিষ্টি কুমড়া খেতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনার স্বাস্থ্যের জন্য এগুলো অনেক উপকারী হতে পারে। আপনি মিষ্টি কুমড়া খেতে পারেন ভাজি করে অথবা ডিম দিয়ে কিনব মিষ্টি কুমড়ার সঙ্গে মাংস রান্না করেও খাওয়া যায়। তবে সাধারণত দেখা যায় যে অধিকাংশ মানুষ মিষ্টি কুমড়া খেতে পছন্দ করে ভাজি করেই।

অনেকেই আবার খালি মুখে মিষ্টি কুমড়া খেতে পছন্দ করে যা অনেক সুস্বাদু। আপনারা কিন্তু মিষ্টি কুমড়া খেতে পারেন আর বাচ্চাদের ক্ষেত্রে যদি মিষ্টি কুমড়া খাওয়াতে চান তাহলে এক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে তাদেরকে খাওয়াতে পারেন এতে করে তাদের শরীরে অনেক পুষ্টি অবদান যোগ হবে। বিশেষ করে মিষ্টি কুমড়া দিয়ে খিচুড়ি রান্না করে খেলে এটা কিন্তু খেতে অনেক সুস্বাদু হয় এবং শরীরের জন্য অনেক পুষ্টি নিয়ে আসে। 

লেখকের মন্তব্য 

মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা অনেক এবং এটি আমাদের শরীরের জন্য ব্যাপক উপকারি। কিন্তু তবুও অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহন করা স্বাস্থ্যের জন্য ঠিক হবে না। এবং বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই অবশ্যই আপনার স্বাস্থ্যর কথা ভেবে যতটুকু খাওয়া প্রয়োজন ঠিক ততটুকুই খাবেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা ও অপকারিতা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।

আশা করছি এ পোষ্টের মাধ্যমে আপনি অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই বেশি শেয়ার করে দিন এবং এই শেয়ারের মাধ্যমে সুযোগ করে দিন আপনার বন্ধু কিংবা আশপাশের মানুষদের এ সকল তথ্যসেবা পেতে। আর হ্যাঁ, এমন তথ্যসেবা প্রতিনিয়ত পেতে অবশ্যই আমাদের এই WWW.multiplebd.com ওয়েবসাইটি নিয়মিত ভিজিড করুন। এতক্ষণ ধরে আমাদের এই ওয়েবসাইট আর্টিকেলটা পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাল্টিপল বিডির নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url