তরমুজের উপকারিতা ও অপকারিতা কি ? পুষ্টিগুণ জানুন

টমেটো খাওয়ার উপকারিতা জানতে ক্লিক করুনআজকের পোস্টে আমরা আপনাকে জানাবো তরমুজের উপকারিতা ও অপকারিতা কি ? পুষ্টিগুণ এসব বিভিন্ন দিক নিয়ে। আপনি কি তরমুজের উপকারি অপকারি ও পুষ্টিগুণ বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন ? তাহলে সঠিক জায়গা বেছে নিয়েছেন।গ্রীষ্মকালীন সময়ে আমাদের অনেকের কাছে অন্যতম এক প্রিয় ফল তরমুজ। প্রায় সবাই ই তরমুজ খেয়ে থাকে। তাই এ বিষয় সম্পর্কে আমাদের জানা দরকার
সুস্বাদু ও রসালো এক অন্যতম ফল হচ্ছে তরমুজ। যার পুষ্টিগত মান অনেক বেশি। এতে থাকা উপাদান গুলো আমাদের শরীরে অনেক উপকার করে। তরমুজের এসব উপকারের বিভিন্ন দিক নিয়ে আমরা এ পোস্টে আপনাকে জানাতে যাচ্ছি। শুধু কি তাই, এ পোস্টে আমরা আপনাকে আরো জানাবো তরমুজ খাওয়ার নিয়ম কি এ সম্পর্কেও। তাহলে আর দেরি কিসের চলুন শুরু করা যাক -

ভূমিকা

টুকটুকে এক লাল রসালো ফল বাজারে চলে এসেছে যার নাম তরমুজ। যা গ্রীষ্মকালীন সময়ে অন্যতম এক সুস্বাদু ফল। যার যার পুষ্টিগুণ অনেক। প্রচুর পরিমাণে পানি ও বিভিন্ন পুষ্টিকর গুন নিয়ে ভরপুর এ রসালো ফলটি। তবে তরমুজের অনেক উপকারিতা থাকলেও এর কিছু অপকারী দিক রয়েছে। যা অবশ্যই আপনার জানা দরকার।

তরমুজ এমন একটা ফল যা শুধু আমাদের শরীরকে শুধু ঠাণ্ডায় রাখে না বরং বিভিন্ন পুষ্টিগুণ দিয়ে থাকে। যেগুলো অবশ্যই আপনার জানা দরকার। তাই আপনার এসব সকল প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আজকের প্রতিবেদনে আমরা আলোচনা করতে যাচ্ছি তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। সুতরাং সকল তথ্য জানতে হলে অবশ্যই শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

তরমুজ কেন খাবেন

  • ত্বকের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় অন্যতম এক ফল তরমুজ। তরমুজে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ ও ভিটামিন বি। আর এই ভিটামিন বি আমাদের চোখ,নখ হাড় বিভিন্ন অঙ্গের পুষ্টির জন্য খুব উপকারী।
  • ত্বকের সংকোচন রোদের জন্য কেলাজেন অনেক উপকারী। আর এ কেলাজেন তরমুজ থেকে পাওয়া যায়। যে কারণে তরমুজ খাওয়া দরকার।
  • প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে তরমুজের রসে। যা তার অন্য বজায় রাখতে বেশ সাহায্য করে। তাই আমাদের তরমুজ খাওয়া উচিত।
  • আমাদের শরীরে হাজারো স্নায়ু রয়েছে। এমনকি মুখের ত্বকেও রয়েছে। এগুলোর সঠিকভাবে কার্যক্রম চালানোর জন্য ভিটামিন বি অনেক দরকারি। তরমুজে ভিটামিন বি থাকায় এটি সমস্ত শরীরে স্নায়ুর পুষ্টি যোগায়।
  • খেয়াল করে দেখবেন অনেকের মুখেই ব্রণ ভর্তি। তরমুজে থাকা আ্যন্টি ব্যাকটেরিয়াল ব্যাকটেরিয়া কে ধ্বংস করতে সাহায্যকারী। বিধায় ব্রণ তৈরি হওয়ার ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ অনেকটা কমে যায়। তরমুজে থাকা ভিটামিন উপাদান গুলো শরীরের জন্য বেশি উপকারী।

তরমুজের উপকারিতা

তরমুজ তো ঠিকই খাচ্ছেন কিন্তু আপনি কি জানেন তরমুজের উপকারিতা কি। অনেকেই হয়তো আবার তরমুজ পছন্দ করে না। তরমুজের উপকারিতা সম্পর্কে জানলে তারা হয়তো সিদ্ধান্ত বদলাতেও পারে। তো চলুন জেনে আছে থাক তরমুজের উপকারিতা সম্পর্কে-
  • তরমুজে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে। তাছাড়া তরমুজের সাথে অনেক আঁশ ও রয়েছে। তাই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে তরমুজ বেশ উপকারী ।
  • এক ধরনের লাইকোপেন রয়েছে তরমুজে যা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
  • তরমুজ ভিটামিন সি যুক্ত একটি ফল যা আমাদের ত্বক ভালো রাখতে বেশ উপকারী।
  • তরমুজে এক ধরনের কোলিন রয়েছে। আর এই কোলিন নামের একটি অক্সিডেন্টটি আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকার।
  • মাসলের সুস্থতা বজায় রাখার জন্য তরমুজ বেশ উপকারী কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে আ্যামাইনো এসিড রয়েছে ।
  • হৃদপিন্ড সুস্থ রাখার জন্য তরমুজ অনেক সহায়তা করে কারণ তরমুজে বেশ কিছু উপাদান রয়েছে।
  • তরমুজ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
  • তরমুজে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে যা তীব্র গরমেও শরীরে পানি শূন্য হতে দেয় না।
  • আমাদের শরীরের সুস্থ থাকার পাশাপাশি হাড়ের সুস্থতা ও জরুরি। আর এই হাড়ের সুস্থতাই তরমুজ খুব উপকারী কারণ তরমুজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম যা আমাদের হারে সুস্থতায় সাহায্য করে।
  • তরমুজ যেহেতু একটি আর যুক্ত ফল এবং অপরিশোধিত চর্বি থাকে, যা আমাদের হজমে সাহায্য করে।
  • তরমুজে রয়েছে এক ধরনের ফ্যাটি আ্যসিড ও প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন। যা আমাদের ত্বক সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
  • রোগের ঝুঁকি কমাতে তরমুজ বেশি উপকারী ।
  • তরমুজ একটি রস যুক্ত ফল। তাই নিয়মিত তরমুজ খারাপ হলে পোস্টটাকে ধরে স্বাভাবিক থাকে।
  • আজকাল অনেক মানুষই রক্তচাপ জনিত সমস্যায় ভোগে। নিয়মিত তরমুজ খাওয়ার ফলে তরমুজের থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
  • পেশির ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
  • ফুসফুস সুস্থ রাখতে ও অ্যাজমা প্রতিরোধ তরমুজ সাহায্য করে। কারন তরমুজে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকে

তরমুজের অপকারিতা 

লোভে পড়ে তরমুজ তো খেয়ে যাচ্ছেন। হিতে বিপরীত হবে না তো। কারণ তরমুজের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমন অপকারিতা ও রয়েছে। যেগুলো অবশ্যই আপনার জানা দরকার। তাহলে চলুন এবার জেনে এসে যাক তরমুজের অপকারিতা নিয়ে-

আরও পড়ুনঃ কাঁঠালের উপকারিতা ও কাঁঠাল খেলে কি ক্ষতি হয়

  • তরমুজে  থাকা পটাশিয়াম আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী হলেও অতিরিক্ত বেশি তরমুজ খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে পটাশিয়ামের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার ফলে রক্তবাহী শিরা ও হার্টের সমস্যা হতে পারে । 
  • যারা অ্যালকোহল গ্রহণ করে, তারা যদি মদের সাথে তরমুজ খাই তাহলে লিভারের সমস্যা হতে পারে। কারণ তরমুজে এক ধরনের লাইকোপিন থাকে যা অ্যালকোহলে মিশ্রিত হয়ে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টির ফলে লিভারের পক্ষে ক্ষতিকর।
  • অনেক সময় অতিরিক্ত পরিমাণে তরমুজ খাওয়ার ফলে তরমুজে থাকা অতিরিক্ত পানি আমাদের ওভারহোডেশন করতে পারে যা আমাদের কিডনির অনেক সমস্যা করতে পারে। 
  • ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য তরমুজ একদমই অপকারী। কারণ তরমুজ চিনিতে পূর্ণ। তাই বেশি পরিমাণে তরমুজ খাওয়ার ফলে শরীরের চীনের মাত্রা বেড়ে যায়।
  • তরমুজ একটি রসালো ফল হওয়ার কারণে একটি রক্তচাপ কমলেও রক্তচাপ বেশি কম হয়ে গেলে সমস্যা হতে পার। 
  • যেহেতু তরমুজে লাইকোপিন ও আ্যান্টিঅক্রিডেন্ট থাকে, তাই  প্রয়োজনের বেশি হয়ে গেলে বদহজম সমস্যার সম্ভাবনা থাকে। 
  • তরমুজে পটাশিয়াম থাকায় প্রয়োজনের বেশি তরমুজ খাওয়া হয়ে গেলে অনিয়ন্তিত হার্ট ট্রেড হতে পারে। ব্লাড প্রেসার কম ও পালস রেট দুর্বল হতে পারে। 
  • গর্ভবতী মেয়েদের জন্য তরমুজ খাওয়া ক্ষতিকর। কারণ তরমুজ খেলে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা থাকে।

তরমুজ খাওয়ার নিয়ম কি

বাংলাদেশে আমরা সাধারণত তরমুজ পাকা ফল হিসেবে খাই।তবে বাইরের বিভিন্ন দেশে কাছে থাকতেই তরমুজকে সবজি হিসেবে খায়। যাইহোক তাহলে চলুন এবার জেনে নিন রসালো এই তরমুজ ফলটিকে আপনি যেভাবে তৃপ্তির সাথে খাবেন। 

তরমুজের বিজঃ তরমুজের বিজ খাওয়ার এ কথাটি শুনেই হয়তো আপনি অবাক হচ্ছেন। হয়তো জীবনে প্রথমবারের মতো শুনছেন তরমুজের বিষ খাওয়ার কথা। অবাক হলেও জীবনে অন্তত একবার হলেও তরমুজের বিষ খাওয়া প্রয়োজন। কারণ গবেষণায় দেখা গেছে ৪ গ্রামের মতো প্রোটিন থাকে এই তরমুজের বিজে । এটি একটি উদ্ভিদ প্রোটিন। আমাদের দেহের উদ্ভিদ প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে এটি অনেক উপকারী।

আরও পড়ুনঃ শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি

তরমুজের জুসঃ তরমুজের জুস আপনার তৃপ্তি মেটানোর জন্য চমৎকার এক কম্বিনেশন হতে পারে। গোটা বা হাপ তরমুজ ছোট ছোট করে কেটে ব্লেন্ডারে দিন। প্রয়োজনমতো পানি ও স্বাদমতো চিনি দিয়ে যাতে বরফ যুক্ত করে ভালোভাবে ব্লেন্ডার করে নিন। যারা একদম ফ্রেশ জুস খেতে ইচ্ছুক তারা এর সাথে পুদিনা পাতা যোগ করে নিতে পারেন ।
আর যারা এটা পছন্দ করে না তারা পুদিনা পাতা ছাড়াই খেতে পারেন। এভাবেই আপনার তৃপ্তি মতো তরমুজের জুস বানিয়ে নিতে পারেন। এভাবে তৈরিকৃত জুশ ডিপ ফ্রিজে রাখলে অন্তত ৩০ দিন সময় পর্যন্ত খেতে পারেন।

তরমুজের সালাদঃ তরমুজের সালাত অনেক মানুষের কাছেই খুব প্রিয় একটি সালাত। গ্রামবাসীরা এটি খুব পছন্দ করে থাকে। মুরগির মাংসের পিস ও সাথে শসা টমেটোর সাথে তরমুজের সালাত চমৎকার একটা কম্বিনেশন।

তরমুজের আইসক্রিমঃ তরমুজ ফ্লেভার আইসক্রিম কার না পছন্দ। আপনি চাইলে ঘরে বসেই তরমুজ ফ্লেভার আইসক্রিম খুব সহজেই তৈরি করতে পারেন। তরমুজকে ছোট ছোট করে কেটে নিয়ে সেটা ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নেন। সাথে প্রয়োজনীয় উপকরণ দিয়ে জাল করার মাধ্যমে মিশ্রণটিকে ঘন করে করে ,সবশেষে নামিয়ে ঠান্ডা করে ফ্রিজে রাখুন। আর এভাবে ঘরে বসে তরমুজ ফ্লেভার আইসক্রিম বানাতে পারেন।

তরমুজের পুষ্টিগুণ  

তরমুজে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। তরমুজে ৯২ শতাংশ পানি রয়েছে। যা আমাদের পানির ঘাটতি পূরণ করে। তরমুজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি ভিটামিন। এছাড়াও রয়েছে পটাশিয়াম ও আশঁ। তরমুজে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা। এছাড়াও আমিষ, চর্বি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, কার্বোহাইড্রেট, খনিজ পদার্থ ফসফরাস সহ বিভিন্ন পুষ্টিগুণ।

তরমুজের ব্যবহার কি কি 

তরমুজের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্ক তো জানলেন। কিন্তু আপনি কি জানেন তরমুজকে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায়। যেগুলোর মাধ্যমে আপনার অনেক উপকার হতে পারে। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে জেনে আসা যাক তরমুজের এমন কিছু ব্যবহার নিয়ে যা হয়তো আপনি কখনো জানতেন না। তাহলে চলুন জেনে নিন -
উজ্জ্বল ত্বক পেতে তরমুজের ব্যবহারঃ তরমুজ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে।তবে এ ক্ষেত্রে আগে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করে নিন। হালকা মধু সাথে দই এবং তরমুজের টুকরা মিশিয়ে তাকে লাগানোর পর ৮ থেকে ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর শুকানোর মতো ভাব হলে পরিষ্কার পানির সাহায্যে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে যদি এক থেকে দুই মাস তকের যত্ন নেয়া যায় তাহলে দেখবেন আপনার ত্বক আগের চেয়ে উজ্জ্বল হয়ে গেছে।

বাচ্চাদের কান্না থামাতে ব্যবহার করুনঃ বিভিন্ন সময়ে ছোট বাচ্চারা ফাস্টফুডের জন্য অনেক বেশি কান্না করে। এক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর এই তরমুজ ফলটিকে কান্না থামাতে ব্যবহার করতে পারেন। তরমুজের পুডিং বা জেলি তৈরি করে বাচ্চাদের খাওয়াতে পারেন।তরমুজের আইসক্রিম বানিয়ে বাচ্চাদের সারপ্রাইজ দিলে আর তো কোন কথাই নেই। এভাবে চাইলে সারপ্রাইজ দিতে পারেন।

রোদে পুড়া দাগ দূর করতেঃ অনেক সময় আমাদেরকে রোদে দাড়িয়ে থাকতে হয়। কিংবা রোদে থেকে কাজ করতে হয়। ফলে অনেক সময় শরীরে দাগ হয়ে যায়। তরমুজে থাকা লাইকোপেন আমাদের শরীরের পোড়া এ রোদের দাগ দূর করতে সাহায্যকারি। তরমুজের রস তৈরি করে সাথে মধু ও চামচ ২ টক দই ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। ১০ থেকে ১৫ মিনিট ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। তারপর মুখ ধুয়ে ফেলুন। এভাবে রোদে পরার দাগ দূর করতে তরমুজের ব্যবহার করা যায়।

খালি পেটে তরমুজ খেলে কি হয় 

প্রায় সবাই ই তরমুজ খেয়ে থাকে। কিন্তু এখনো অনেকের মনে প্রশ্ন যে খালি পেটে তরমুজ খেলে কি হয়। অনেকে এ বিষয়ে সম্পর্কে জানেনা।আমাদের জানা উচিত খালি পেটে তরমুজ খেলে কি হয়।গরমকালীন সময় দেখা যায় প্রায় সব সময় আমাদের শরীরে তৃষ্ণার্ত ভাব থাকে এবং গলা শুকিয়ে যায়। পানি পান করার পরও দেখা যায় কিছুক্ষণ পর আবার পিপাসা পায়।

গবেষণায় দেখা গেছে কেউ যদি সকালে তরমুজ খায় তাহলে শরীরের ডিহাইডিশন কমে যায় যার ফলে পিপাসা ভাবটা কম লাগে। তাছাড়া সকাল বেলা খালি পেটে তরমুজ খেলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের উপকার পাওয়া যায়। লিভারের জন্যও ভালো। 

আমাদের পরামর্শ 

প্রয়োজনের বেশি অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নাই। আর স্বাস্থ্যের জন্য তো এটা মোটেও ভালো না। তরমুজের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমন অপকারিতাও রয়েছে।তাই উচিত হবে স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে প্রয়োজনমতো খাওয়া। এতক্ষণ তো তরমুজের  উপকারিতা অপকারিতা সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জানলেন।আশা করছি অনেক কিছুই জানতে পেরেছেন ।

প্রিয় পাঠক, এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে বা এ পোস্টের মাধ্যমে যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আর এমন সব খবরাখবর পেতে অবশ্যই আমাদের Www.multiplebd.com ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিড করুন। আর হ্যাঁ,এ সকল তথ্য সেবা, আপনার বন্ধু কিংবা আশপাশের মানুষদেরও পৌঁছে দিতে অবশ্যই ওয়েবসাইটটি শেয়ার করে দিন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাল্টিপল বিডির নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url