শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা কি

ন্যানো টেকনোলজি কি? সুবিধা অসুবিধা জানুনএই পোস্টে আমরা আপনাকে জানাবো শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারিতা  ও অপকারিতা কি ? এ বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত । আপনি কি শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের এসব দিক জানতে চান ? তাহলে একদম ঠিক ওয়েবসাইট এ এসেছেন । মোবাইল ফোন বর্তমানে শিক্ষা ক্ষেতে অনেক ভুমিকা রাখছে । তাহলে আরও জানতে হলে পোস্ট টা পুরোটা পড়ুন ।
আধুনিক বিশ্বের যতগুলো প্রযুক্তি রয়েছে তার ভিতরে মোবাইল ফোন অন্যতম। ছাত্র জীবনে শিক্ষাক্ষেত্রে এই মোবাইল ফোন রয়েছে প্রতিটা ক্ষেত্রে। তাই এই পোস্টে আমরা আপনাকে জানাতে যাচ্ছি শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারিতা  ও অপকারিতা কি কি এ বিষয় নিয়ে। আ পোস্টে আমরা আপনাকে আরও জানাবো দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের ব্যবহার নিয়েও । চলুন জেনে আসা যাক।

ভূমিকা   

বর্তমান যুগে নেট দুনিয়ায় শিক্ষামুলক এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক তথ্য রয়েছে যা আপনার কল্পনার ও বাইরে । শিক্ষা ক্ষেতে যোগ করেছে উন্নয়নের নতুন এক মাত্রা, সবকিছুকে একসাথে এনে দিয়েছে হাতের মুঠোয়। যেগুলো মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ব্যবহার করা হচ্ছে। শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারিতা অতুলনীয়। তাইতো শিক্ষা ক্ষেত্রে মবাইল ফোন ওতপ্রোতভাবে জড়িত ।

2021 এ যখন দেশব্যাপি Covid-19 মারাত্মক ভাবে লক্ষ কোটি মানুষের জিবন নিয়ে নিচ্ছিলো,,ঠিক এ সময়ে অন্য সকল দেশের মতো বাংলাদেশও এর প্রভাব ছিলো ভয়াবহ । একসময় দির্ঘ lockdown এ যখন স্কুল কলেজ বন্দ ছিলো,তখন আমাদের শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেকটা বিরুপ প্রভাব পড়েছিলো,ঠিকমতো পড়াশোনা না হওয়ায় শিক্ষার মান অবনতির দিকে যাচ্ছিলো ।

ঠিক সেই সময় গুলতেও এন্ড্রয়েড ফোন ব্যাবহার করেও শিক্ষার্থীরা অনলাইন ক্লাস, এসাইনমেন্ট সহ ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলো একে অপরের সাথে । তাহলে চলুন এবার শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারিতা কি ? এ  বিষয় নিয়ে বিস্তারিত -

শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারিতা কি 

আচ্ছা মোবাইল ফোন চিনেন না এমন মানুষকে আছে। ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে প্রবীন মানুষরাও মোবাইলের সাথে ব্যাপকভাবে পরিচিত। কিন্তু শিক্ষাক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারিতা কি এই বিষয়গুলো অনেকেরই অজানা। একজন ছাত্র হিসেবে বা একজন মানুষ হিসেবে অবশ্যই আপনার জানা দরকার শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারিতা  ও অপকারিতা কি। তাহলে চলুন বিস্তারিত জেনে নিন -
  • মোবাইল ফোন ব্যবহার করে প্লে স্টোর থেকে শিক্ষামূলক বিভিন্ন অ্যাপস ডাউনলোড করে তারা শিক্ষা বাড়তি জ্ঞান অর্জন করছেন। মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের ভাষা শেখা ও অনুবাদসহ বিভিন্ন শিক্ষামূলক জ্ঞানে নিজেকে জড়াতে পারছে ।
  • তাছাড়া মোবাইল ফোন ব্যবহার করে বর্তমানে শিক্ষার্থীরা সরাসরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের না গিয়ে ঘরে বসে পরীক্ষার ফি সহ শিক্ষা সংক্রান্ত এমনকি পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন বা পরীক্ষার ফলাফল বের করতে পারছে ।
  • তাছাড়া বর্তমানে ছোট বাচ্চারও ও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তারা youtube এ বিভিন্ন ধরনের শিক্ষামূলক কাটুন দেখেও বিভিন্ন ধরনের কবিতা বা বিভিন্ন বর্ণমালা পরিচয় সম্পর্কে জানতে পারছে।
  • বর্তমানে অনেক মোটিভেশনাল ভিডিও অনলাইনে পাওয়া যায়। মোবাইল ফোন দিয়ে সেগুলো দেখার মাধ্যমে জীবনে আরও বিভিন্নভাবে উন্নতি করার দিক পাচ্ছে।
  • অনেক সবাই শিক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ছাত্র-শিক্ষকদের জরুরি মুহূর্তে যোগাযোগ করতে হয়।মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সরাসরি উপস্থিত না থেকেও যেকোনো জায়গা থেকে ভার্চুয়ালি শিক্ষা ক্ষেত্রে উপস্থিত থাকা যায়। 
  • শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের অফদান এখন এতটাই যেকোনো শিক্ষক যদি মনে করিস সে পড়ানোর পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয় সংক্রান্ত তথ্য বা ভিডিও ছাত্রকে দেখাবে। এখন সেটাও সম্ভব হচ্ছে। 
পরিশেষে বলা যাই শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারিতা অনেক ।

শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের অপকারিতা

শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের যেমন সুবিধা রয়েছে তেমন অসুবিধাও রয়েছে । একজন ছাত্র বা একজন মানুষ হিসেবে যেগুলো অবশ্যই আপনার জানা দরকার। কারন আপনিও কোনো না কোনোভাবে শিক্ষার সাথে জড়িত। বা কোন ছাত্র/ ছাত্রীর অভিভাবক। তো চলুন জেনে আসা যাক শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের অপকারিতা বিষয় নিয়ে -

আরও পড়ুনঃ ওয়াইফাই কি.? Wi-fi এর বৈশিষ্ট্য এবং সুবিধা অসুবিধা সমূহ

  • শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের অপকারিতা বিষয়গুলো নিয়ে বলতে গেলে প্রথমেই যে বিষয়টি চলে আসে সেটা হল,অনেকেই অনলাইন ক্লাস করার অজুহাতে মোবাইল ফোন নিয়ে অপব্যবহার করছে।
  • আবার শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন অনেক বেশি ব্যবহার করার ফলে শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার প্রতি মনোযোগ হারিয়ে ফেলছে।
  • দীর্ঘ সময় ধরে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে করতে একসময় এটা নেশায় পরিণত হচ্ছে তা একজন ছাত্রের জন্য মোটেও ভালো না।
  • বর্তমান সময়ে ফ্রী ফায়ার pubg সহ অনেক ভয়াবহ অনলাইন গেমস রয়েছে যেসব গেমে জড়িত হয়ে গেলে পড়ালেখায় অনেক ক্ষতি হয়।
  • শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে করতে একসময় সেই ইন্টারনেট বিষয়ে বিভিন্ন কিছু জেনে যাবে,যার ফলে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে করতে একসময় খুব কম বয়সে পর্ন দেখা শুরু করছে। যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
  • তাছাড়া দীর্ঘ সময় ধরে মোবাইল ফোন ব্যবহার করার কারণে একসময় যখন ক্ষতি হতে পারে ।
  • বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যাচ্ছে অনেক বেশি মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ফলে মাথায় সমস্যা সৃষ্টি হয়।
  • তাছাড়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে এমনও দেখা যায় যে মোবাইল ফোন অনেক বেশি ব্যবহার করার ফলে পড়াশোনায় আর মনোযোগ দিতে পারছে না। যে কারণে পড়াগুলো আর মনে রাখতে পারে না। একসময় এর প্রভাব বিয়ে করছে তার কর্মজীবনে।
  • অনেক সময় লক্ষ্য করা যায়। অধিক সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ফলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। পিতা-মাতা আর ভালো কথা বললেও যেকোনো সময় তারা চিৎকার করে ওঠে।
  • তাছাড়া বর্তমানে এই ডিজিটাল বিশ্বে মোবাইল ফোনের এমন অনেক খারাপ দিক আসতেই চলছে যা একজন শিক্ষার্থীর জন্য হুমকি স্বরূপ।

দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের ব্যবহার

দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের ব্যবহারদৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের ব্যবহারএতক্ষণ তো আমরা শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারিতা  ও অপকারিতা কি বিস্তারিত কিছু জানলাম। কিন্তু শুধু শিক্ষা ক্ষেত্রেই না। আমাদের দৈনন্দিন জীবনেও মোবাইল ফোনের ব্যবহার রয়েছে অনেক রকম ভাবে। তো চলুন এবার জেনে আসা যাক দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের ব্যবহার সম্পর্কে।
multiplebd -শিক্ষা- ক্ষেত্রে মোবাইল -ফোনের -উপকারিতা - ও -অপকারিতা- কি
  • মোবাইল ফোন ব্যবহার করে আমরা একে অপরের সাথে মেসেজ করে কথা বলি। 
  • মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ঘরে বসেই আমরা বিভিন্ন কিছু অর্ডার করতে পারি। 
  • যখন বাইরে ঘুরতে যাওয়া হয় তখন মোবাইল ফোনের ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলার ব্যবহার তো রয়েছো অনেক। 
  • সঠিক সময়ে ঘুম থেকে ওঠার জন্য এলার্ম এর  কাজে ঘড়ির পরিবর্তে এখন মানুষ মোবাইল ব্যবহার করে। শুধু কি তাই এর সাথে এখন তো অনেক রকম ফিচার যোগ করা হয়। কি স্টাইলে বাজবে কতক্ষণ বাঁচবে কিভাবে বাজবে সব রকম। 
  • বিভিন্ন সময় যখন বাজার করতে যাওয়া হয় অনেকেই খেয়াল থাকে না কি কিনতে হত। মোবাইল ফোন ব্যবহার করার মাধ্যমে নোট প্যাডে সেটা আগে থেকেই লিখে লিস্ট করে রেখে বাজারে গিয়ে কেনা যায় আরামের সাথে। 
  • বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে খুব সহজে ঘরে বসে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে টাকা পাঠানো হয় খুব সহজে। 
  • মোবাইল ফোন ব্যবহার করার মাধ্যমে মাধ্যমটা আরো স্মার্ট হয়ে গেছে। 

মোবাইল ফোনের সঠিক ব্যবহার

শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারিতা  ও অপকারিতা কি  তা তো আমরা জানলাম। অনেকে প্রশ্ন করে জানতে চেয়েছেন মোবাইল ফোনের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে। আজকের আর্টিকেলের এই অংশটি পড়লে আপনি জানতে পাবেন মোবাইল ফোনের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে। শুনুন তাহলে আবার বিস্তারিত ভাবে জানা যাক। 
  • প্রয়োজন না থাকলে ডাটা এবং ওয়াইফাই বন্ধ রাখুনঃ আপনার প্রয়োজন শেষ হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে ফোনের ডাটা এবং ওয়াইফাই গুলো বন্ধ করে ফেলুন। মোবাইলের এরকম অনেক ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ রয়েছে সেগুলো নিজে থেকে চলতে পারে এজন্য ডাটা অফ করার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। 
  • দীর্ঘ আলাপ এড়িয়ে চলুনঃ ফ্যান করে দেখবেন এবং অনেকে আছে যারা একবার মোবাইলে কথা বলা শুরু করলে তা জেনে আর শেষ হয় না চলতে থাকে। গবেষকরা বলেন এতে করে মাথা অথবা কানের কাছে যখন মোবাইল ফোন থাকে তখন সেখান থেকে আসে রেডি হয়ে সিগন্যাল গুলো অনেক সময় ধরে যদি চলতে থাকে তাহলে এটা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকর। 
  • শিশুদের মোবাইল ফোন থেকে দূরে রাখুনঃ প্রয়োজন ছাড়া শিশুদের থেকে মোবাইল ফোন ধরে রাখাই ভালো। গবেষকরা বলেন মোবাইল ফোন থেকে যে বিকিরণ আছে সেটা হারের ঘনত্ব কে প্রভাব ফেলে। এজন্য ছোট বাচ্চাদের বেশি করে মোবাইল ফোন না চালালেই ভালো।
  • নিরাপদ চার্জিংঃ ফোন চার্জ দেওয়ার সময় নিরাপদ ভাবে চার্জে দিতে হবে। মোবাইল ফোন কেনার সময় নির্দিষ্ট যে চার্জার রয়েছে সেটা দিয়ে ফোন চার্জ করুন। মোবাইল চার্জ দেওয়ার অবস্থায় মোবাইল চালানো থেকে বিরত থাকুন। 
  • দুর্বল সিগন্যাল এলাকা পরিহারঃ যে স্থানগুলোতে মোবাইল নেটওয়ার্ক অত্যন্ত দুর্বল এবং সিগন্যাল পেতে অনেক শক্তি ব্যবহার করতে হয় মোবাইল ফোনকে এসব এলাকা পরিহার করুন। যেসব জায়গাগুলোতে মোবাইল সিগন্যাল ভালো এগুলো বেছে নিন। গাড়িতে যখন ভ্রমণ করবেন তখন ফোন কল এড়িয়ে চলতে হবে। 

রাত জেগে মোবাইল চালালে কি হয়

শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারিতা  ও অপকারিতা কি আমরা তো তা জেনে গেছি। বর্তমান সময়ে প্রায় অনেকেই আসক্ত রাত জেগে মোবাইল চালানোতে। কিন্তু অধিক সময় ধরে এভাবে রাত জেগে মোবাইল চালানো হলে আমাদের শরীরে অনেক ক্ষতি হতে পারে যেগুলো অবশ্যই আমাদের জানা দরকার।
multiplebd -শিক্ষা- ক্ষেত্রে মোবাইল -ফোনের -উপকারিতা - ও -অপকারিতা- কি
তাই আজকে আর্টিকেলে এই অংশে আমরা আলোচনা করতে যাচ্ছি রাত জেগে মোবাইল চালানো হলে কি হবে। চলুন তাহলে শুরু করা যাক।
  • বিশেষজ্ঞরা বলেন মোবাইল ফোন থেকে আসা যে নীল আলো এটা ঘরের লাইট যখন বন্ধ করে দিয়ে আমরা রাত্রিকে ফোন চালায় তখন সে আরো আরো তীক্ষ্ণ হয় এবং এটা দৃষ্টি শক্তি সহ শরীরের অনেক ক্ষতি করে।
  • অধিক রাত জেগে মোবাইল ফোন চালানো হলে এটা পর্যন্ত পরিমাণ ঘুম না হওয়ার কারণে মন এবং মস্তিষ্কের অনেক ক্ষতি করে।
  • রাত জেগে যদি অধিক সময় পর্যন্ত মোবাইল ফোন চালানো হয় তাহলে এটা চোখে ব্যথা অনুভূত করতে পারে।
  • রাত জেগে যদি কেউ মোবাইল চালায় তাহলে এক্ষেত্রে খুদা অনুভূত হওয়ার কারণে ঠিকঠাক ভাবেই না খেয়ে ভুলভাল খেলে সেখান থেকে সম্ভাবনা তৈরি হয় টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস হওয়ার।
  • অধিক রাত থেকে যদি মোবাইল ফোন চালানো হয় তাহলে এক্ষেত্রে শরীর তো ক্ষতি হয় এবং এর পাশাপাশি ঠিকভাবে ঘুম না হওয়ার কারণে সকালে ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয় যা পড়াশুনাতে ব্যাঘাত ঘটায়। 

লেখকের মতামত 

শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমন অপকারি্তাও  রয়েছে। তাই আমাদের উচিত এর খারাপ দিকগুলো ব্যবহার না করে ভালো দিকগুলো বেঁছে নেওয়া।এসব দিকগুলো মেনে চলতে পারলেই ছাত্র জীবন সফল হবে। আশা করছি এ পোস্ট পড়ার  মাধ্যমে বিস্তারিত বিষয়সমূহ  জানতে পেরেছেন । 

প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ তো শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারিতা  ও অপকারিতা কি নিয়ে বিস্তারিত বিষয় জানলেন।এ পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।  এই সকল তথ্যগুলো পেতে অবশ্যই আমাদের  এইwww.multiplebd.com ওয়েবসাইটটি নিয়মিত  ভিজিড করুন। আর হ্যাঁ, এই সকল তথ্যসেবা আপনার আশপাশের মানুষদেরও পাবার জন্য অবশ্যই ওয়েবসাইটটি শেয়ার করে দিন। ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাল্টিপল বিডির নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url